ঈশ্বরের ঘর থেকে বিচারের সূচনা হয়
এই বইটিতে যে নির্বাচিত অংশগুলি রয়েছে তা সবই সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের দ্বারা অন্তিম সময়ে তাঁর বিচারকার্য সম্পাদনের উদ্দেশ্যে অভিব্যক্ত বাক্য, এবং তা মূলত বাক্য দেহে আবির্ভূত হল, খণ্ড ১, ঈশ্বরের আবির্ভাব ও তাঁর কার্য শীর্ষক গ্রন্থ থেকে সংগৃহীত। এগুলি হল সেইসকল সত্য যা অন্তিম সময়ে ঈশ্বরের কার্য অন্বেষণ এবং অনুসন্ধানে রত প্রত্যেক ব্যক্তির অর্জন করা আশু প্রয়োজন। এইখানে সঙ্কলিত ঈশ্বরের অভিব্যক্তিগুলি হল পবিত্র আত্মার দ্বারা গির্জাগুলির প্রতি কথিত বাক্য, যেমন ভবিষ্যদ্বাণী করা রয়েছে প্রকাশিত বাক্যের গ্রন্থে। ঈশ্বরের এই বর্তমান বাক্যগুলি হল তাঁর আবির্ভাব এবং কার্যের সর্বোত্তম সাক্ষ্য, এবং সেইসাথে এগুলি এই বাস্তবিকতারও সর্বোত্তম সাক্ষ্য, যে খ্রীষ্টই হলেন সত্য, পথ ও জীবন। এই বইটির উদ্দেশ্য হল, যারা ঈশ্বরের আবির্ভাবের জন্য ব্যাকুল তাদের সকলকে যথাশীঘ্র সম্ভব তাঁর কণ্ঠস্বর শ্রবণ করতে সক্ষম করে তোলা। আমরা আশা করি, যারা প্রভুর আগমনের প্রতীক্ষারত এবং ঈশ্বরের আবির্ভাব ও কার্যের জন্য সোৎসাহে অপেক্ষমাণ, তারা সকলে এই বইটি পাঠ করতে সক্ষম হবে।
অন্তিম সময়ের খ্রীষ্টের উচ্চারণসমূহ
1সূচনা কালে খ্রীষ্টের বাক্য—অধ্যায় ১
2সূচনা কালে খ্রীষ্টের বাক্য—অধ্যায় ২
3সূচনা কালে খ্রীষ্টের বাক্য—অধ্যায় ৩
4সূচনা কালে খ্রীষ্টের বাক্য—অধ্যায় ৫
5সূচনা কালে খ্রীষ্টের বাক্য—অধ্যায় ১৫
6সূচনা কালে খ্রীষ্টের বাক্য—অধ্যায় ৮৮
7সূচনা কালে খ্রীষ্টের বাক্য—অধ্যায় ১০৩
8সমগ্র বিশ্বের প্রতি ঈশ্বরের বাক্য—অধ্যায় ৪
9সমগ্র বিশ্বের প্রতি ঈশ্বরের বাক্য—অধ্যায় ৫
10সমগ্র বিশ্বের প্রতি ঈশ্বরের বাক্য—অধ্যায় ৬
11সমগ্র বিশ্বের প্রতি ঈশ্বরের বাক্য—অধ্যায় ৮
12সমগ্র বিশ্বের প্রতি ঈশ্বরের বাক্য—অধ্যায় ১০
14সমগ্র বিশ্বের প্রতি ঈশ্বরের বাক্য—অধ্যায় ১২
16সমগ্র বিশ্বের প্রতি ঈশ্বরের বাক্য—অধ্যায় ২৬
17সমগ্র বিশ্বের প্রতি ঈশ্বরের বাক্য—অধ্যায় ২৯
18বিশ্বাসীদের দৃষ্টিভঙ্গি কেমন হওয়া উচিত
19ভ্রষ্ট মানুষ ঈশ্বরের প্রতিনিধিত্ব করতে অক্ষম
20ধর্মীয় সেবার বিশুদ্ধিকরণ আবশ্যক
21ঈশ্বর বিশ্বাসে, তোমার ঈশ্বরকে মান্য করা উচিত
22যাদের নিখুঁত করে তোলা হয়েছে তাদের জন্য প্রতিশ্রুতি
23অসাধু ব্যক্তিরা অবশ্যই শাস্তি পাবে
24কী করে ঈশ্বরের ইচ্ছার সাথে সঙ্গতিপূর্ণভাবে সেবা করা যায়
25ঈশ্বর যেভাবে মানুষকে ব্যবহার করেন
27সহস্রবর্ষীয় রাজত্বের যুগ উপস্থিত
28তোমার জানা উচিত যে বাস্তববাদী ঈশ্বরই স্বয়ং ঈশ্বর
29ঈশ্বরের বর্তমানের কার্যকে জানা
30ঈশ্বরের কার্য কি ততটাই সহজ যতটা মানুষ মনে করে?
31যেহেতু তুমি ঈশ্বরে বিশ্বাস করো, তোমার অবশ্যই সত্যের জন্য জীবনযাপন করা উচিত
32সপ্ত বজ্রের নিনাদ—ভবিষ্যদ্বাণী করছে যে রাজ্যের সুসমাচার মহাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে
33ঈশ্বরের অবতার এবং ঈশ্বর কর্তৃক ব্যবহৃত ব্যক্তিদের মধ্যে মূল পার্থক্য
35শুধু যারা ঈশ্বরের আজকের কাজ জানে তারাই ঈশ্বরের সেবা করতে পারে
36ঈশ্বরের নবতম কর্মকে জানো এবং তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করো
37ঈশ্বর তাদেরই নিখুঁত করে তোলেন যারা তাঁর ইচ্ছার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ
38যারা অকৃত্রিম অন্তঃকরণে ঈশ্বরকে মান্য করে, তারা নিশ্চয়ই ঈশ্বরের দ্বারা অর্জিত হবে
40ঈশ্বরের বাক্যের দ্বারাই সমস্ত অর্জন সম্ভব
41যাদের নিখুঁত করা হবে তাদের অবশ্যই পরিমার্জনা ভোগ করতে হবে
42শুধুমাত্র বেদনাদায়ক পরীক্ষার অভিজ্ঞতার দ্বারাই তুমি ঈশ্বরের মাধুর্য জানতে পারবে
43ঈশ্বরকে ভালোবাসাই প্রকৃত ঈশ্বর-বিশ্বাস
44“সহস্রবর্ষীয় রাজ্য আগত”—একটি সংক্ষিপ্ত কথন
45কেবল যারা ঈশ্বরকে জানে, তারাই ঈশ্বরের সাক্ষ্য বহন করতে পারে
46পিতর যেভাবে যীশুকে জানতে পারলেন
47যারা ঈশ্বরকে ভালোবাসে তারা চিরকাল তাঁর আলোর মধ্যে বাস করবে
48পবিত্র আত্মার কাজ এবং শয়তানের কাজ
49যারা সত্যের অনুশীলন করে না তাদের জন্য একটি সাবধানবাণী
50তুমি কি সেই মানুষ যার মধ্যে প্রাণের সঞ্চার হয়েছে?
51অপরিবর্তিত স্বভাব থাকার অর্থ হলো ঈশ্বরের প্রতি শত্রুতা
52যারা ঈশ্বরকে জানে না তারা সকলেই ঈশ্বরবিরোধী
60দু’টি অবতার অবতাররূপের তাৎপর্য সম্পূর্ণ করে
62বিজয়কার্যের অন্তর্নিহিত সত্য (১)
63বিজয়কার্যের অন্তর্নিহিত সত্য (৩)
64বিজয়কার্যের অন্তর্নিহিত সত্য (৪)
65ভবিষ্যৎ লক্ষ্যের প্রতি তোমার কীভাবে অগ্রসর হওয়া উচিত?
66আশীর্বাদ সম্বন্ধে তোমাদের উপলব্ধি কী?
67ঈশ্বরের বিষয়ে তোমার উপলব্ধি কী?
68একজন প্রকৃত মানুষ হওয়া বলতে কী বোঝায়
69তুমি বিশ্বাস সম্পর্কে কী জানো?
70ঝরা পাতা যখন শিকড়ের কাছে ফিরবে, তুমি তোমার সমস্ত মন্দ কর্মের জন্য অনুতাপ করবে
71রক্তমাংসের কেউই ক্রোধের দিন থেকে রেহাই পাবে না
72পরিত্রাতা ইতিমধ্যেই একটি “সাদা মেঘে” চড়ে প্রত্যাবর্তন করেছেন
73সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার কাজটি মানুষকে মুক্ত করারও কাজ
75মুক্তির যুগের কাজের নেপথ্যে থাকা সত্য ঘটনা
76তোমার জানা উচিত সমগ্র মানবজাতি কীরূপে বর্তমান দিন অবধি বিকশিত হয়েছে
78তোমার উচিত মর্যাদার আশীর্বাদকে সরিয়ে রেখে ঈশ্বরের মানুষকে পরিত্রাণ করার ইচ্ছাকে উপলব্ধি করা
79যে সব মানুষ ঈশ্বরকে তার ধারণার মধ্যেই সীমায়িত করে রাখে, তারা কীভাবে ঈশ্বরের প্রকাশ লাভ করবে?
80ঈশ্বর এবং তাঁর কাজকে যারা জানে শুধুমাত্র তারাই ঈশ্বরকে সন্তুষ্ট করতে পারে
81ঈশ্বরের অবতারের সেবাব্রত ও মানুষের কর্তব্যের মধ্যে পার্থক্য
83সাফল্য অথবা ব্যর্থতা নির্ভর করছে মানুষ কোন পথে চলবে তার উপর
84ঈশ্বরের কর্ম এবং মানুষের কর্ম
85ঈশ্বরকে জানার পথ হল তাঁর কাজের তিনটি পর্যায় জানা
86অবতাররূপী ঈশ্বরের পরিত্রাণই ভ্রষ্ট মানবজাতির অধিক প্রয়োজন
87ঈশ্বরের অধিষ্ঠিত দেহরূপের সারসত্য
88ঈশ্বরের কার্য এবং মানুষের অনুশীলন
89খ্রীষ্টের সারসত্য হল স্বর্গস্থ পিতার ইচ্ছার প্রতি আনুগত্য
90মানুষের স্বাভাবিক জীবন পুনরুদ্ধার করা এবং তাকে এক বিস্ময়কর গন্তব্যে নিয়ে যাওয়া
91ঈশ্বর এবং মানুষ একসাথে বিশ্রামে প্রবেশ করবে
93যারা খ্রীষ্টের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ তারা অবশ্যই ঈশ্বরের বিরোধীপক্ষ
94অনেকেই আহুত হয়, কিন্তু সামান্য কয়েকজনই মনোনীত হয়
95তোমার খ্রীষ্টের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হওয়ার পথ খোঁজা উচিত
96তুমি কি সত্যিকারের ঈশ্বরবিশ্বাসী?
97খ্রীষ্ট সত্যের দ্বারাই বিচারের কাজ করেন
98তুমি কি জানতে? ঈশ্বর মানুষের মধ্যে এক মহান কাজ করেছেন
99শুধুমাত্র অন্তিম সময়ের খ্রীষ্ট মানুষকে অনন্ত জীবনের পথ দেখাতে পারেন
100তোমার নিয়তির জন্য যথাযথ সৎকার্যসমূহ প্রস্তুত করো
102বিষয় গন্তব্য
104অধর্ম মানবজাতিকে নরকের দিকে নিয়ে যাবে
105ঈশ্বরের স্বভাব বোঝা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়
106পৃথিবীতে ঈশ্বরকে কীভাবে জানা যাবে
107অত্যন্ত গুরুতর এক সমস্যা: বিশ্বাসঘাতকতা (১)
108অত্যন্ত গুরুতর এক সমস্যা: বিশ্বাসঘাতকতা (২)
109তোমাদের উচিৎ তোমাদের ক্রিয়াকলাপের পর্যালোচনা করা
110ঈশ্বর হলেন মানুষের জীবনের উৎস
112ঈশ্বরের আবির্ভাব এক নতুন যুগের সূচনা করেছে
113ঈশ্বর সমগ্র মানবজাতির ভাগ্য নির্ধারক
114ঈশ্বরকে জানাই হল ঈশ্বরে ভীতি এবং মন্দ কর্ম পরিত্যাগের পথ
115ঈশ্বরের বিচার ও শাস্তির মধ্যে তাঁর উপস্থিতি প্রত্যক্ষ করা