জীবনের জন্য মৌলিক পরিবেশ যা ঈশ্বর মানবজাতির জন্য সৃষ্টি করেছেন: তাপমাত্রা

আমাদের দ্বিতীয় আলোচনা তাপমাত্রা নিয়ে। তাপমাত্রা কী তা প্রত্যেকেই জানে। তাপমাত্রা মানুষের বেঁচে থাকার উপযুক্ত পরিবেশের জন্য অত্যাবশ্যক। তাপমাত্রা যদি অত্যন্ত বেশি হয়—উদাহরণস্বরূপ, মনে করো তাপমাত্রা যদি চল্লিশ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হতো—তা কি মানুষের পক্ষে অত্যন্ত ক্লান্তিদায়ক হতো না? মানুষের পক্ষে এইধরনের পরিস্থিতিতে বাস করাটা কি অত্যন্ত ক্লান্তিকর হতো না? আর তাপমাত্রা অত্যন্ত কম হলে কী হতো? মনে করো তাপমাত্রা যদি শূণ্যের চেয়ে চল্লিশ ডিগ্রি সেলসিয়াস নিচে নেমে যেত—মানুষ সেই পরিস্থিতিও সহ্য করতে পারতো না। সুতরাং, ঈশ্বর তাপমাত্রার ব্যাপ্তি নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত যথাযথ ছিলেন, অর্থাৎ তাপমাত্রার এমন ব্যাপ্তি যার সাথে মানব শরীর খাপ খাইয়ে নিতে পারবে, যা কিনা মোটামুটি শূণ্যের তিরিশ ডিগ্রি কম থেকে শুরু করে চল্লিশ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে পড়ে। ভূপৃষ্ঠের উত্তর থেকে দক্ষিণের তাপমাত্রা মূলত এই সীমার মধ্যে পড়ে। হিমশীতল অঞ্চলগুলিতে, তাপমাত্রা শূণ্যের চেয়ে প্রায় পঞ্চাশ থেকে ষাট ডিগ্রি সেলসিয়াস নিচেও পৌঁছে যেতে পারে। ঈশ্বর চান না যে মানুষ এরকম অঞ্চলে বসবাস করুক। তাহলে, এই হিমশীতল অঞ্চলগুলির অস্তিত্ব রয়েছে কেন? ঈশ্বরের নিজস্ব প্রজ্ঞা আছে, আর এর পেছনে তাঁর নিজস্ব অভিপ্রায় রয়েছে। তিনি তোমাকে ওই স্থানগুলির কাছাকাছি যেতে দিতে চান না। অত্যধিক উষ্ণ আর অত্যধিক শীতল স্থানগুলি ঈশ্বরের দ্বারা সুরক্ষিত, অর্থাৎ তিনি সেইসব জায়গায় মানুষের বসবাসের পরিকল্পনা করেননি। এই জায়গাগুলি মানবজাতির জন্য নয়। কিন্তু ঈশ্বর পৃথিবীর বুকে এইরকম জায়গাগুলির অস্তিত্ত্ব কেন রেখেছেন? যদি এই স্থানগুলিতে ঈশ্বর মানুষকে বসবাস করতে, এমনকি বেঁচে থাকতে দিতেও না চান, তাহলে ঈশ্বর সেগুলি সৃষ্টি করবেন কেন? সেখানেই নিহিত রয়েছে ঈশ্বরের প্রজ্ঞা। অর্থাৎ, ঈশ্বর যুক্তিসঙ্গতভাবে মানুষের বেঁচে থাকার মতো পরিবেশের তাপমাত্রার পরিসীমা নির্ধারণ করেছেন। এখানে একটা প্রাকৃতিক বিধানও কার্যকর রয়েছে। তাপমাত্রা বজায় রাখা ও নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ঈশ্বর কতকগুলি বিশেষ বস্তু সৃষ্টি করেছেন। সেগুলি কী? প্রথমতঃ, সূর্য মানুষকে উষ্ণতা এনে দেয়, কিন্তু এই উষ্ণতা যখন অত্যধিক বেশি হয়ে ওঠে তখন মানুষ কি তা সহ্য করতে পারে? কারো কি সূর্যের নিকটবর্তী হওয়ার স্পর্ধা আছে? পৃথিবীতে এমন কোনো বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম আছে কি যা সূর্যের কাছে যেতে পারে? (না।) কেন নয়? সূর্য প্রচণ্ড গরম। তার বেশি কাছাকাছি যা-ই যাবে সেটাই গলে যাবে। সুতরাং, ঈশ্বর মানুষের থেকে সূর্যের উচ্চতা ও দূরত্ব তাঁর নির্ভুল গণনা ও তাঁর মানের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে নির্ধারণ করতে বিশেষ ভাবে ব্যবস্থা করেছেন। তারপর রয়েছে পৃথিবীর দুই মেরু, দক্ষিণ আর উত্তর। এই অঞ্চলগুলি সম্পূর্ণরূপে হিমায়িত আর হিমবাহী। মনুষ্যপ্রজাতি কি হিমবাহী অঞ্চলে বসবাস করতে পারে? এইসব স্থানগুলি কি মানবজাতির বেঁচে থাকার পক্ষে উপযুক্ত? না, তাই মানুষ এইসব স্থানে যায় না। মানুষ যেহেতু দক্ষিণ আর উত্তরমেরুতে যায় না, তাই সেখানকার হিমবাহগুলি সংরক্ষিত থাকে আর তাদের নিজ উদ্দেশ্য সাধনে সক্ষম হয়, যা হল তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা। তুমি বুঝতে পারছো নিশ্চয়ই? যদি দক্ষিণমেরু বা উত্তরমেরু না থাকত, তাহলে সূর্যের অবিরাম উত্তাপ পৃথিবীর মানুষদের ধ্বংসের কারণ হয়ে উঠত। কিন্তু ঈশ্বর কি শুধুমাত্র এই দুই মেরুর মাধ্যমেই তাপমাত্রাকে মানবজাতির বেঁচে থাকার জন্য উপযুক্ত পরিসরের মধ্যে ধরে রাখেন? না। এছাড়াও আরও সবরকমের জীবন্ত বস্তু রয়েছে, যেমন চারণভূমিতে উদ্ভূত তৃণ, নানান রকমের উদ্ভিদ, আর অরণ্যের সব ধরণের গাছপালা যা সূর্যের উত্তাপ শোষণ করে আর তার মাধ্যমে এমনভাবে সূর্যের তাপশক্তিকে প্রশমিত করে যা মানবজাতির বসবাসের পরিবেশের তাপমাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও আছে জলের বিভিন্ন উৎস, যেমন নদী আর হ্রদ। নদী আর হ্রদ যে এলাকা জুড়ে রয়েছে তা কেউ নির্ধারণ করতে পারে না। পৃথিবীর বুকে কতটা পরিমাণ জল রয়েছে তা কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, অথবা কোথায় সেই জল প্রবাহিত হয়, সেই প্রবাহের গতিপথ, তার আয়তন, বা তার গতিবেগ নিয়ন্ত্রণ করতেও পারে না। শুধুমাত্র ঈশ্বর জানেন। ভূগর্ভস্থ জল থেকে শুরু করে ভূপৃষ্ঠের উপরে দৃশ্যমান নদী আর হ্রদ সহ জলের এই বিবিধ উৎসও মানুষের বসবাসের পরিবেশের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। জলের উৎস ছাড়াও, রয়েছে সব রকমের ভৌগলিক গঠন, যেমন পর্বত, সমভূমি, গিরিখাত, ও জলাভূমি, যেগুলি তাদের নিজ নিজ ভৌগলিক পরিধি ও এলাকার অনুপাতে তাপমাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি পাহাড়ের পরিধি হয় একশো কিলোমিটার, তাহলে ঐ একশো কিলোমিটার একশো কিলোমিটারেরই উপযোগিতা প্রদান করবে। পৃথিবীর বুকে ঈশ্বর এরকম কতগুলি পর্বতশ্রেণী আর গিরিখাত সৃষ্টি করেছেন সেই বিষয়ে বলতে গেলে, ঈশ্বর স্বয়ং সেই সংখ্যা নির্ধারণ করেছেন। অর্থাৎ, ঈশ্বরের সৃষ্ট প্রতিটি বস্তুর অস্তিত্বের পিছনেই একটি করে কাহিনী রয়েছে, আর প্রতিটি বস্তুতে নিহিত রয়েছে ঈশ্বরের প্রজ্ঞা ও পরিকল্পনা। উদাহরণস্বরূপ, অরণ্য আর সমস্ত রকমের গাছপালাকেই দেখো—তারা যেখানে রয়েছে ও যেখানে বেড়ে ওঠে সেইসব এলাকার পরিসর আর ব্যাপ্তি কোনো মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে, এবং এইসব বিষয়ে কেউ কোনো কথা বলতে পারে না। একইভাবে, তারা কত জল শোষণ করে, বা তারা সূর্যের কতটা তাপশক্তি শোষণ করে, তা কোনো মানুষ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।

ঈশ্বরের সকল বিষয়ে সতর্ক পরিকল্পনা, বিবেচনা এবং ব্যবস্থার জন্যই মানুষ এরকম যথোপযুক্ত তাপমাত্রা বিশিষ্ট একটি পরিবেশে বাস করতে পারে। সুতরাং, প্রতিটি বস্তু যা মানুষ চোখে দেখে, যেমন সূর্য, দক্ষিণ ও উত্তরমেরু যা সম্পর্কে মানুষ প্রায়শই শুনে থাকে, এবং ভূপৃষ্ঠের উপরে ও নীচে এবং জলের মধ্যে থাকা বিভিন্ন জীবন্ত বস্তু, এবং অরণ্য ও অন্যান্য উদ্ভিজ্জে আবৃত স্থানের পরিমাণ, এবং জলের উৎসসমূহ, বিভিন্ন জলাশয়, সমুদ্রের জল আর মিষ্টি জল, এবং নানাবিধ ভৌগলিক পরিবেশ—এইসকল বস্তুই ঈশ্বর মানুষের বেঁচে থাকার জন্য স্বাভাবিক তাপমাত্রা ধরে রাখতে ব্যবহার করেন। এটি সন্দেহাতীত। শুধুমাত্র ঈশ্বর এই সবকিছু নিয়ে অত্যন্ত গভীরভাবে ভেবেছেন বলেই মানুষ এরকম একটা উপযুক্ত তাপমাত্রা বিশিষ্ট পরিবেশে বাস করতে সক্ষম হয়। পরিবেশ যেন অত্যধিক উষ্ণ অথবা অত্যধিক শীতল না হয়: যে স্থানগুলি অত্যধিক উষ্ণ, যেখানকার তাপমাত্রা মানব শরীরের মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতার উর্ধ্বে, সেগুলি ঈশ্বর নিশ্চিতভাবেই তোমার জন্য সংরক্ষণ করে রাখেননি। যে স্থানগুলি অত্যধিক শীতল, যেখানে তাপমাত্রা অত্যন্ত কম, যেখানে গেলে মানুষ মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই সম্পূর্ণরূপে জমে যাবে, তারা কথা বলতে পারবে না, তাদের মস্তিষ্ক জমে যাবে, তারা ভাবনাচিন্তা করতে পারবে না, আর শীঘ্রই শ্বাসরোধের শিকার হবে—এরকম জায়গাগুলি ঈশ্বর মানবজাতির জন্য সংরক্ষণ করে রাখেননি। মানুষ যে ধরণের গবেষণাই নির্বাহ করতে চাক না কেন, তারা এইরকম সীমাবদ্ধতাগুলি অতিক্রমের উপায় উদ্ভাবন করতে চাক বা সেগুলি ভাঙতে চাক না কেন—মানুষ যাই চিন্তা করুক না কেন, মানব শরীর যতটা মানিয়ে নিতে পারে, সেই সীমাবদ্ধতা তারা কখনই অতিক্রম করতে পারবে না। তারা কখনোই এই সীমাবদ্ধতাগুলি অপসারণ করতে পারবে না যা ঈশ্বর মানুষের জন্য তৈরী করেছেন। কারণ ঈশ্বর মানবজাতিকে সৃষ্টি করেছেন, আর মানবদেহ কোন তাপমাত্রার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারে তা ঈশ্বরই সবচেয়ে ভালো জানেন। কিন্তু মানুষ নিজেরা তা জানে না। আমি কেন বলছি যে মানুষ জানে না? মানুষ কী মূর্খতাপূর্ণ কাজ করেছে? প্রচুর মানুষ কি ক্রমাগত উত্তর আর দক্ষিণমেরু জয় করার চেষ্টা করেনি? তারা সবসময় সেখানকার ভূমি দখল করার জন্য সেখানে যেতে চেয়েছে, যাতে তারা সেখানে শিকড় ফেলতে পারে। তা হবে একেবারেই অযৌক্তিক কাজ। এমনকি তুমি যদি মেরুগুলি সম্পর্কে বিশদে গবেষণা করেও থাকো, তারপর? এমনকি তুমি যদি সেখানকার তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে আর সেখানে বসবাস করতে সক্ষমও হও, তুমি যদি দক্ষিণ এবং উত্তর মেরুর বর্তমান পরিবেশকে জীবনের জন্য “উন্নত” করে ফেলতে, তাহলেও কি তা মানবজাতির কোনো উপকার করতো? মানবজাতির কাছে এমন এক পরিবেশে আছে যেখানে তারা বেঁচে থাকতে পারে, তবুও মানুষ শান্ত ও প্রসন্নচিত্তে সেখানে থাকে না, পরিবর্তে সেইসব জায়গায় যাওয়ার জন্য জোর দেয় যেখানে তারা বেঁচে থাকতে পারবে না। এর অর্থ কী? এই উপযোগী তাপমাত্রার জীবনের প্রতি তারা ক্লান্ত ও অধৈর্য্য হয়ে পড়েছে, এবং তারা যথেষ্টর চেয়ে বেশিই আশীর্বাদ উপভোগ করে ফেলেছে। এছাড়াও, জীবনের জন্য সুষম এই পরিবেশ মানবজাতির দ্বারা প্রায় সম্পূর্ণতই ধ্বংস হয়ে গিয়েছে, তাই এখন তারা মনে করছে যে তারা দক্ষিণ আর উত্তরমেরুতে গিয়ে আরও বেশি ক্ষতিসাধন করবে অথবা বিশেষ কোনো প্রকার “কারণ” অনুসন্ধান করবে, যাতে একটা “নতুন পথ প্রজ্জ্বলিত করা”-র কোনো উপায় খুঁজে পায়। এটা কি মূর্খতা নয়? অর্থাৎ, তাদের পূর্বপুরুষ শয়তানের নেতৃত্বের অধীনে, এই মানবজাতি একটার পর একটা অযৌক্তিক কাজ করে চলেছে, বেপরোয়া আর যথেচ্ছভাবে তাদের জন্য ঈশ্বরের সৃষ্ট সুন্দর গৃহ ধ্বংস করছে। এ হল শয়তানের কর্ম। উপরন্তু, মানবজাতির পৃথিবীতে বেঁচে থাকা কিছুটা বিপন্ন দেখে, অনেক মানুষই চাঁদে যেতে চায়, সেখানে অস্তিত্ত্বরক্ষার একটা উপায় প্রতিষ্ঠা করতে চেয়ে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত, চাঁদে অক্সিজেনের অভাব। মানুষ কি অক্সিজেন ছাড়া বেঁচে থাকতে পারে? চাঁদে যেহেতু অক্সিজেনের অভাব, তাই সেটা মানুষের বসবাসযোগ্য স্থান নয়, অথচ মানুষ তাও সেখানে যাওয়ার বাসনা পোষণ করে চলে। এই আচরণকে কী বলা উচিত? এটা তো নিজেকে ধ্বংসও করা। চাঁদে বাতাস নেই, আর সেখানকার তাপমাত্রা মানবজাতির বেঁচে থাকার পক্ষে উপযুক্ত নয়—সুতরাং, এটা ঈশ্বরের দ্বারা মানুষের জন্য সংরক্ষিত কোন স্থানও নয়।

আমাদের এই মুহূর্তের বিষয়, তাপমাত্রা, হল এমন একটি বস্তু যার সংস্পর্শে মানুষ তাদের প্রতিদিনের জীবনেই আসে। তাপমাত্রা সব মানব শরীরই অনুভব করতে পারে, কিন্তু এই তাপমাত্রা কী করে এলো, অথবা এর দায়িত্বে কে আছে আর কে এটা এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করে যাতে তা মানবজাতির বেঁচে থাকার পক্ষে যথোপযুক্ত হয় এগুলি কেউই ভেবে দেখে না। আমরা এখন এটাই শিখছি। এর মধ্যে কি ঈশ্বরের প্রজ্ঞা রয়েছে? এর মধ্যে কি ঈশ্বরের কার্য রয়েছে? (হ্যাঁ।) যদি এটা বিবেচনা করা হয় যে ঈশ্বর মানবজাতির বেঁচে থাকার পক্ষে উপযুক্ত তাপমাত্রা সহকারে একটি পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন, তাহলে এটা কি ঈশ্বরের সবকিছুর জন্য সংস্থান সরবরাহ করার উপায়গুলিরই একটা? ঠিক তাই।

—বাক্য, খণ্ড ২, ঈশ্বরকে জানার প্রসঙ্গে, স্বয়ং অনন্য ঈশ্বর ৮

পূর্ববর্তী: জীবনের জন্য মৌলিক পরিবেশ যা ঈশ্বর মানবজাতির জন্য সৃষ্টি করেছেন: বায়ু

পরবর্তী: জীবনের জন্য মৌলিক পরিবেশ যা ঈশ্বর মানবজাতির জন্য সৃষ্টি করেছেন: শব্দ

প্রতিদিন আমাদের কাছে 24 ঘণ্টা বা 1440 মিনিট সময় থাকে। আপনি কি ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভের জন্য তাঁর বাক্য শিখতে 10 মিনিট সময় দিতে ইচ্ছুক? শিখতে আমাদের ফেলোশিপে যোগ দিন। কোন ফি লাগবে না।

সম্পর্কিত তথ্য

ঈশ্বর হবাকে সৃষ্টি করলেন

আদিপুস্তক ২:১৮-২০ তারপর প্রভু পরমেশ্বর বললেন, মানুষের একা থাকা ভাল নয়, আমি তাকে তার যোগ্য এক সঙ্গিনী দেব। প্রভু পরমেশ্বর মৃত্তিকা থেকে...

শয়তানকে দেখে মানবিক, ন্যায়পরায়ণ ও সদ্গুনসম্পন্ন মনে হলেও, শয়তানের সারসত্য নিষ্ঠুর ও অশুভ

মানুষকে প্রতারণার মাধ্যমে শয়তান তার সুনাম নির্মাণ করে, এবং নিজেকে প্রায়শই ন্যায়পরায়ণতার একজন পুরোধা তথা আদর্শ নমুনা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করে।...

মানবজাতির জন্য ঈশ্বর যে দৈনন্দিন খাদ্য ও পানীয় প্রস্তুত করেন (পর্ব ২)

আমরা এখন কী কী বিষয়ে আলোচনা করলাম? আমরা আলোচনা শুরু করেছিলাম মানবজাতির বসবাসের পরিবেশ নিয়ে, এবং ঈশ্বর সেই পরিবেশের জন্য কী করেছিলেন ও তিনি...

পঞ্চম দিবসে, বিবিধ এবং বৈচিত্র্যময় গঠনের জীবন বিভিন্ন উপায়ে সৃষ্টিকর্তার কর্তৃত্ব প্রদর্শন করে

শাস্ত্রে বলা হয়েছে, “ঈশ্বর বললেন, জলরাশি পূর্ণ হোক নানা জাতির জলচর প্রাণীতে এবং পৃথিবীর উপরে আকাশে উড়ে বেড়াক পক্ষীকুল। ঈশ্বর সৃষ্টি করলেন...

সেটিংস

  • লেখা
  • থিমগুলি

ঘন রং

থিমগুলি

ফন্টগুলি

ফন্ট সাইজ

লাইনের মধ্যে ব্যবধান

লাইনের মধ্যে ব্যবধান

পৃষ্ঠার প্রস্থ

বিষয়বস্তু

অনুসন্ধান করুন

  • এই লেখাটি অনুসন্ধান করুন
  • এই বইটি অনুসন্ধান করুন

Messenger-এর মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন