তাঁর প্রতি সদোমের বারংবার বৈরিতা ও প্রতিরোধের অন্তে ঈশ্বর এটিকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করেন

এখন যখন আমরা ঈশ্বরের ধার্মিক প্রকৃতি বিষয়ে একটা সাধারণ উপলব্ধি পেয়ে গেছি, আমরা আমাদের মনোযোগ আবার সদোম নগরীতে—যে স্থানকে ঈশ্বর পাপ-নগরী মনে করেছিলেন, সেখানে ফিরিয়ে আনতে পারি। এই নগরীর সারসত্যকে উপলব্ধি করার মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি ঈশ্বর কেন একে ধ্বংস করতে চেয়েছিলেন এবং কেন তিনি একে এমন সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করেন। এর থেকে আমরা ঈশ্বরের ধার্মিক প্রকৃতিকে বুঝে উঠতে পারি।

মানবিক পরিপ্রেক্ষিত থেকে, সদোম মানুষের কামনা ও মানুষের পাপাচারকে সম্পূর্ণরূপে পরিতৃপ্ত করতে সক্ষম এক নগরী ছিল। রাতের পর রাত নাচ-গানের মাধ্যমে যাদুকরী ও সম্মোহক এই নগরীর সমৃদ্ধি মানুষকে মুগ্ধতা ও উন্মাদনার দিকে চালিত করেছিল। এর পাপাচার মানুষের হৃদয়কে ক্ষয়প্রাপ্ত করেছিল এবং মন্ত্রমুগ্ধ করে তাদের নৈতিক অবক্ষয়ের দিকে নিয়ে গিয়েছিল। এই নগরীতে অশুচি ও পাপিষ্ঠ আত্মারা দাপিয়ে বেড়াতো; পাপ ও হত্যায় কানায়-কানায় পূর্ণ ছিল এই নগরী এবং এর বাতাস ছিল রক্ত ও পচনের গন্ধে আচ্ছন্ন। এ ছিল এমন এক নগরী যা মানুষের রক্তকে ঠাণ্ডা করে দিত, যেখান থেকে মানুষ আতঙ্কে কুঁকড়ে পিছু হঠতো। এই নগরীর পুরুষ বা মহিলা, যুবা বা বৃদ্ধ—কেউই প্রকৃত পথের অনুসন্ধান করতো না; কেউ আলোর আকাঙ্খা করতো না বা পাপ থেকে দূরে সরে যাওয়ার বাসনা পোষণ করতো না। তারা শয়তানের নিয়ন্ত্রণে, শয়তানের কলুষ ও প্রবঞ্চনার ছত্রছায়ায় বাস করতো। তারা তাদের মানবতা, তাদের বোধশক্তি হারিয়ে ফেলেছিল, এবং মানুষের অস্তিত্বের আদি লক্ষ্যটুকু হারিয়ে ফেলেছিল। ঈশ্বরের বিরুদ্ধে প্রতিরোধকল্পে তারা অগণন দুষ্ট কর্ম সম্পাদন করেছিল; তারা তাঁর পথপ্রদর্শন প্রত্যাখ্যান করেছিল এবং তাঁর ইচ্ছার বিরোধিতা করেছিল। তাদের এই দুষ্ট কর্মই ধাপে ধাপে এই মানুষগুলিকে, এই নগরীকে, এবং এর অভ্যন্তরস্থ সকল জীবিত বস্তুকে ধ্বংসের পথে টেনে নিয়ে গিয়েছিল।

এই দুটি অনুচ্ছেদ অবশ্য সদোমের মানুষের ভ্রষ্টতার ব্যাপ্তি বিষয়ে কোনো বিশদ বিবরণ লিপিবদ্ধ করে না, পরিবর্তে এরা শুধু ঈশ্বরের দুই সেবকের নগরীতে আগমনের পর তাদের প্রতি নগরবাসীদের আচরণের বিবরণ দেয়, কিন্তু এখানে একটা সরল বাস্তব ঘটনা আছে যা সদোমের মানুষ যে কী পরিমাণে ভ্রষ্ট, পাপাচারী ও ঈশ্বর-প্রতিরোধী ছিল তা প্রকাশ করে। এর সাথে নগরবাসীদের প্রকৃত চেহারা ও সারসত্যও অনাবৃত হয়। এই লোকগুলি কেবল যে ঈশ্বরের সাবধানবাণী গ্রহণ করতেই অস্বীকার করেছিল তা নয়, তাঁর শাস্তিকে তারা ভয়ও পায়নি। বরং উল্টে, ঈশ্বরের রোষের প্রতি তারা তাচ্ছিল্য প্রকাশ করেছিল। অন্ধের মতো তারা ঈশ্বরকে প্রতিরোধ করেছিল। তিনি যা-ই করে থাকুন বা যেভাবেই তা করে থাকুন, তাদের কলুষিত প্রকৃতি শুধু তীব্রতর হয়েছিল, এবং তারা বারংবার ঈশ্বরের বিরোধিতা করেছিল। সদোমের লোকেরা ঈশ্বরের অস্তিত্বের প্রতি, তাঁর অভ্যুগমের প্রতি, তাঁর শাস্তির প্রতি, এবং সর্বোপরি তাঁর সাবধানবাণীর প্রতি শত্রুভাবাপন্ন ছিল। তারা মাত্রাতিরিক্ত রকমের উদ্ধত ছিল। গ্রাস ও অনিষ্ট করা যায় এমন সকল মানুষকে তারা গ্রাস করতো ও তাদের ক্ষতিসাধন করতো, এবং ঈশ্বরের সেবকদের প্রতি তাদের আচরণেও কোনো অন্যথা ঘটে নি। সদোমের লোকেরা যতকিছু অনৈতিক কাজকর্ম করেছিল তা বিবেচনা করলে, ঈশ্বরের সেবকদের অনিষ্টসাধন শুধু হিমশৈলের চূড়াটুকু মাত্র, এবং এই ঘটনার মাধ্যমে তাদের দুষ্ট প্রকৃতি যেটুকু উদ্ঘাটিত হয়েছিল বস্তুত তা বিশাল সমুদ্রে একটা জলবিন্দুর বেশি কিছু ছিল না। সেই কারণেই ঈশ্বর আগুনের সাহায্যে তাদের ধ্বংস করতে মনঃস্থ করেন। তিনি বন্যা ব্যবহার করেননি, এই নগরীকে ধ্বংস করতে তিনি ঘূর্ণিঝড়, ভূমিকম্প, সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস বা অন্য কোনো পদ্ধতিও ব্যবহার করেননি। এই নগরীকে ধ্বংস করতে ঈশ্বরের আগুনকে ব্যবহার করার তাৎপর্য কী ছিল? তা সেই নগরীর সামগ্রিক বিনাশ সংঘটিত করেছিল, তা সেই নগরীটি পৃথিবী থেকে ও অস্তিত্ব থেকে সম্পূর্ণ বিলোপপ্রাপ্তি সুনির্দিষ্ট করেছিল। এখানে “বিনাশ” বলতে শুধু নগরীটির গঠন ও কাঠামো বা বাহ্যিক চেহারার বিলুপ্তি বোঝায় না; তা এ-ও নির্দেশ করে যে সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হওয়ার পর এই নগরীতে বসবাসকারী মানুষগুলির আত্মাও অস্তিত্ব থেকে মুছে গিয়েছিল। সহজ করে বললে, এই নগরীর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল মানুষ, ঘটনাবলী ও বস্তুসমূহ ধ্বংস করা হল। সেই নগরীর মানুষগুলি কোনো পরবর্তী জীবন বা পুনর্জন্ম হল না; ঈশ্বর চিরকালের জন্য তাঁর সৃষ্টির মানবতা থেকে তাদের মুছে দিয়েছিলেন। অগ্নির ব্যবহার সেই স্থানের পাপের অবসানকে সূচিত করেছিল, সূচিত করেছিল যে সেখানে পাপকে দমন করা হয়েছিল; এই পাপ তার অস্তিত্ব ও প্রসার হারাবে। এই ঘটনা বোঝায় যে, যে স্থান শয়তানের পাপাচারের লালনভূমি এবং কবরস্থান, যা তাকে স্থিতি ও জীবনধারণের একটা জায়গা দিয়েছিল, তা সে হারিয়ে ফেলল। ঈশ্বর ও শয়তানের মধ্যে যুদ্ধে, ঈশ্বর কর্তৃক অগ্নির ব্যবহার তাঁর বিজয়ের একটা পরিচায়ক যার মাধ্যমে শয়তানকে চিহ্নিত করা হয়। মানুষকে ভ্রষ্ট ও গ্রাস করে ঈশ্বরের বিরোধিতা করার যে উচ্চাকাঙ্খা শয়তান পোষণ করে, তার প্রেক্ষিতে সদোমের বিনাশ শয়তানের তরফে এক সাঙ্ঘাতিক ভ্রান্ত পদক্ষেপ; একই ভাবে, মানবতার বিকাশের ইতিহাসে তা এমন একটা সময়ের লজ্জাজনক স্মারক যখন মানুষ ঈশ্বরের পথনির্দেশনাকে খারিজ করে নিজেকে পাপের কাছে সমর্পণ করেছিল। তদুপরি, এ হল ঈশ্বরের ধার্মিক স্বভাবের এক প্রকৃত উদ্ঘাটনের দলিল।

যখন আকাশ থেকে ঈশ্বর-প্রেরিত অগ্নি সদোমকে নিতান্ত ভস্মে পরিণত করেছিল, এর অর্থ হল এর পর থেকে “সদোম” নামক নগরীর অস্তিত্ব মুছে গিয়েছিল, একই সাথে নগরীর অভ্যন্তরস্থ সবকিছুর অস্তিত্বও লোপ পেয়েছিল। ঈশ্বরের রোষের দ্বারা এই নগরী বিনষ্ট হয়েছিল, তাঁর ক্রোধ ও মহিমার মধ্যে তা নিশ্চিহ্ন হয়েছিল। ঈশ্বরের ধার্মিক স্বভাবের কারণে, সদোম তার ন্যায্য শাস্তি ও যথোচিত পরিণতি লাভ করেছিল। সদোমের অস্তিত্বের পরিসমাপ্তি ঘটেছিল তার পাপের কারণে, এবং ঈশ্বরের এই নগরী, এতে বসবাসকারী কোনো মানুষজন, বা এর মধ্যে বিকশিত কোনো জীবনের প্রতি আর কখনো দৃকপাত না করার বাসনার কারণেও বটে। ঈশ্বরের “এই নগরীর প্রতি আর কখনো দৃকপাত না করার যে বাসনা” সেটাই তাঁর ক্রোধ, এবং মহিমা। ঈশ্বর এই নগরীকে ভস্মীভূত করেন কারণ এর দুষ্টতা ও পাপাচার নগরীটির প্রতি তাঁকে রাগান্বিত, বিরক্ত ও বিতৃষ্ণ করে তুলেছিল, এবং এই নগরী, বা এর কোনো বাসিন্দা, বা এর মধ্যের কোনো জীবিত বস্তুকে আর কখনো দেখতে তাঁকে অনিচ্ছুক করে তুলেছিল। নগরীর দগ্ধীভবন সমাপ্ত হয়ে যখন শুধু ভস্ম পড়ে রইলো, একমাত্র তখনই ঈশ্বরের নজরে এর অস্তিত্ব যথার্থভাবে লুপ্ত হল; এমনকি এই নগরী সংক্রান্ত তাঁর স্মৃতিও লুপ্ত হল, মুছে গেলো। অর্থাৎ, আকাশ থেকে প্রেরিত অগ্নি শুধু যে সদোমের সমগ্র নগরীকে ধ্বংস করেছিল তা নয়, শুধু যে এই নগরীর পাপাচার-পূর্ণ অধিবাসীদের ধ্বংস করেছিল তা-ও নয়, কেবল যে নগরীর অভ্যন্তরস্থ পাপ দ্বারা কলঙ্কিত সকল সামগ্রীকে ধ্বংস করেছিল তা-ও নয়; এই সকল কিছুর ঊর্ধ্বে, এই অগ্নি মানবতার অসদাচার ও ঈশ্বরের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের স্মৃতিকেও ধ্বংস করেছিল। এটাই ছিল ঈশ্বরের এই নগরীকে ভস্মীভূত করার উদ্দেশ্য।

এই মানুষগুলি অনাচারের চরমে পৌঁছে গিয়েছিল। ঈশ্বর কে, বা তারা নিজেরা কোথা থেকে এসেছে, এই মানুষগুলি তা জানতো না। তুমি যদি এদের কাছে ঈশ্বরের উল্লেখ করতে, তাহলে এরা আক্রমণ করতো, কুৎসা এবং ঈশ্বর-নিন্দা করতো। এমনকি ঈশ্বরের সেবকরা যখন তাঁর সাবধানবাণী প্রচার করতে এসেছিল, এই ভ্রষ্ট লোকগুলি শুধু যে অনুতাপের চিহ্নমাত্র দেখায়নি এবং তাদের দুষ্ট আচরণ পরিত্যাগ করেনি তা-ই নয়, বরং উল্টে বেহায়ার মতো তারা ঈশ্বরের সেবকদের ক্ষতিসাধন করেছিল। যা তারা অভিব্যক্ত ও প্রকাশিত করেছিল তা হল ঈশ্বরের প্রতি তাদের চরম বৈরিতার প্রকৃতি ও নির্যাস। আমরা দেখতে পাই, এই ভ্রষ্ট লোকগুলির ঈশ্বরের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ তাদের ভ্রষ্ট স্বভাবের উদ্ঘাটনের চেয়েও বেশি কিছু ছিল, ঠিক যেমন তা ছিল নিছক সত্যোপলব্ধির অভাবজনিত কুৎসা রটনা বা উপহাসের একটি দৃষ্টান্তের থেকেও বেশি কিছু। না মূঢ়তা, না অজ্ঞানতা—কোনোটাই তাদের দুষ্ট আচরণের কারণ ছিল না; তারা যে প্রতারিত হয়েছিল বলে এমন আচরণ করেছিল, তা-ও নয়, এবং তারা যে ভুল পথে চালিত হয়েছিল বলে এমন করেছিল, তা একেবারেই নয়। তাদের আচরণ ঈশ্বরের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য, গর্হিত ও নির্ল্লজ্জ বিরোধিতা, প্রতিরোধ এবং বিক্ষোভের পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল। মানুষের এ ধরনের আচরণ নিঃসন্দেহে ঈশ্বরকে রাগান্বিত করবে, এবং তা রুষ্ট করবে তাঁর প্রকৃতিকে যে প্রকৃতিকে কুপিত করা একেবারেই উচিৎ নয়। ঈশ্বর তাই প্রত্যক্ষভাবে ও প্রকাশ্যে তাঁর ক্রোধ ও মহিমাকে অর্গলমুক্ত করেন; এটাই ছিল তাঁর ধার্মিক প্রকৃতির যথার্থ উদ্ঘাটন। পাপাকীর্ণ এক নগরীর সম্মুখীন হয়ে, ঈশ্বর সম্ভাব্য ক্ষিপ্রতম উপায়ে তা ধ্বংস করতে, তার বাসিন্দা ও তাদের যাবতীয় পাপকে সম্পূর্ণতম রূপে উৎপাটন করতে, এই নগরীর মানুষজনের অস্তিত্ব মুছে দিতে, এবং এই স্থানের পাপের ক্রমবর্ধমানতাকে স্তব্ধ করতে চেয়েছিলেন। এটা করার দ্রুততম ও পূর্ণাঙ্গতম উপায় ছিল সেই স্থানকে অগ্নিদগ্ধ করা। সদোমের মানুষজনের প্রতি ঈশ্বরের মনোভাব পরিত্যাগ বা উপেক্ষাব্যঞ্জক ছিল না। বরঞ্চ এই লোকগুলিকে শাস্তি দিতে, আঘাত করতে ও সম্পূর্ণভাবে নাশ করতে তিনি তাঁর ক্রোধ, মহিমা ও কর্তৃত্বকে ব্যবহার করেছিলেন। তাদের প্রতি তাঁর যে মনোভাব তা শুধু শারীরিক বিনাশের নয়, বরং তা ছিল আত্মিক বিনাশের, তথা চিরকালীন বিলুপ্তির। “অস্তিত্ব নাশ” শব্দবন্ধের মাধ্যমে ঈশ্বর যা বলতে চান তার যথার্থ তাৎপর্য এটাই।

—বাক্য, খণ্ড ২, ঈশ্বরকে জানার প্রসঙ্গে, স্বয়ং অনন্য ঈশ্বর ২

পূর্ববর্তী: ঈশ্বরের ক্রোধের উদ্রেক ঘটানোর দরুন সদোমকে সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন করা হয়

পরবর্তী: যদিও ঈশ্বরের ক্রোধ মানুষের কাছে লুক্কায়িত ও অজ্ঞাত, তবু তা কোনো অপরাধ বরদাস্ত করে না

প্রতিদিন আমাদের কাছে 24 ঘণ্টা বা 1440 মিনিট সময় থাকে। আপনি কি ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভের জন্য তাঁর বাক্য শিখতে 10 মিনিট সময় দিতে ইচ্ছুক? শিখতে আমাদের ফেলোশিপে যোগ দিন। কোন ফি লাগবে না।

সম্পর্কিত তথ্য

চতুর্থ দিবসে, ঈশ্বর আবার তাঁর কর্তৃত্ব প্রয়োগ করায় মানবজাতির বিভিন্ন ঋতু, দিন এবং বছরগুলি সৃষ্টি হয়

সৃষ্টিকর্তা তাঁর পরিকল্পনা সম্পাদনের জন্য তাঁর বাক্যসমূহের ব্যবহার করেছিলেন, এবং এইভাবে তিনি তাঁর পরিকল্পনার প্রথম তিন দিবস অতিবাহিত...

শয়তানকে দেখে মানবিক, ন্যায়পরায়ণ ও সদ্গুনসম্পন্ন মনে হলেও, শয়তানের সারসত্য নিষ্ঠুর ও অশুভ

মানুষকে প্রতারণার মাধ্যমে শয়তান তার সুনাম নির্মাণ করে, এবং নিজেকে প্রায়শই ন্যায়পরায়ণতার একজন পুরোধা তথা আদর্শ নমুনা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করে।...

আদমের প্রতি ঈশ্বরের আদেশ

আদিপুস্তক ২:১৫-১৭ প্রভু পরমেশ্বর মানুষকে এদন উদ্যানে কৃষিকর্ম ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজে নিযুক্ত করলেন। প্রভু পরমেশ্বর মানুষকে নির্দেশ দিলেন,...

পঞ্চম দিবসে, বিবিধ এবং বৈচিত্র্যময় গঠনের জীবন বিভিন্ন উপায়ে সৃষ্টিকর্তার কর্তৃত্ব প্রদর্শন করে

শাস্ত্রে বলা হয়েছে, “ঈশ্বর বললেন, জলরাশি পূর্ণ হোক নানা জাতির জলচর প্রাণীতে এবং পৃথিবীর উপরে আকাশে উড়ে বেড়াক পক্ষীকুল। ঈশ্বর সৃষ্টি করলেন...

সেটিংস

  • লেখা
  • থিমগুলি

ঘন রং

থিমগুলি

ফন্টগুলি

ফন্ট সাইজ

লাইনের মধ্যে ব্যবধান

লাইনের মধ্যে ব্যবধান

পৃষ্ঠার প্রস্থ

বিষয়বস্তু

অনুসন্ধান করুন

  • এই লেখাটি অনুসন্ধান করুন
  • এই বইটি অনুসন্ধান করুন

Messenger-এর মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন