ষষ্ঠ দিবসে, সৃষ্টিকর্তা কথা বলেন, এবং তাঁর মনের মধ্যে থাকা প্রতিটি জীব একাদিক্রমে আবির্ভূত হয়

ইন্দ্রিয়াতীতভাবে, সৃষ্টিকর্তার সমস্ত সৃষ্টিকার্য পাঁচ দিন ধরে অব্যাহত ছিল, ঠিক তার পরপরই সৃষ্টিকর্তা তাঁর সকল বস্তু সৃষ্টির ষষ্ঠ দিবসকে স্বাগত জানিয়েছিলেন। এই দিবসটি ছিল আরও এক নতুন সূচনা, এবং আরও একটি অসাধারণ দিন। তাহলে, এই নতুন দিবসের প্রাক্কালে, কী ছিল সৃষ্টিকর্তার পরিকল্পনা? কোন কোন নতুন জীবের উদ্ভব ঘটাবেন, তথা সৃষ্টি করবেন তিনি? শ্রবণ করো, এই হল সৃষ্টিকর্তার কণ্ঠস্বর …

“ঈশ্বর বললেন, পৃথিবী সকল জাতির প্রাণী—বন্য ও গৃহপালিত পশু এবং সরীসৃপ সহ সকল জীব উৎপন্ন করুক। তেমনই ঘটল। ঈশ্বর এইভাবে সকল জাতির বন্য ও গৃহপালিত পশু এবং বিভিন্ন জাতির ভূচর প্রাণী ও সরীসৃপ সহ সকল জীব সৃষ্টি করলেন। ঈশ্বর দেখলেন, সবই চমৎকার।” (আদিপুস্তক ১:২৪-২৫)। কোন কোন জীব অন্তর্ভুক্ত? শাস্ত্র বলে: গবাদি পশু, এবং উরঙ্গম, এবং পৃথিবীর বিবিধ পশু। যার অর্থ হল এ-ই, যে, এই দিবসটিতে পৃথিবীতে শুধু যে সকল প্রকার জীব ছিল তা-ই নয়, তাদের সকলকে প্রকারভেদে শ্রেণিবদ্ধ করাও হয়েছিল, এবং অনুরূপভাবেই, “ঈশ্বর দেখলেন, সবই চমৎকার।”

আগের পাঁচটি দিনের মতোই, সৃষ্টিকর্তা একই সুরে কথন করেছিলেন, এবং যে সকল জীবিত প্রাণী তিনি সৃজন করতে চেয়েছিলেন, তাদের জন্মের আদেশ দিয়েছিলেন, যাতে তারা প্রত্যেকে নিজ নিজ প্রকারানুসারে পৃথিবীতে আবির্ভূত হয়। সৃষ্টিকর্তা যখন তাঁর কর্তৃত্ব প্রয়োগ করেন, তখন তাঁর কোন বাক্যই বিফলে যায় না, এবং সেহেতু, ষষ্ঠ দিবসে, যে সকল জীবিত প্রাণী তিনি সৃষ্টি করতে চেয়েছিলেন, তারা নির্দিষ্ট সময়ে আবির্ভূত হয়েছিল। সৃষ্টিকর্তা যেইমাত্র বললেন “পৃথিবী সকল সকল প্রকার জীব উৎপন্ন করুক।” তৎক্ষণাৎ পৃথিবী পরিপূর্ণ প্রাণে, এবং স্থলভূমে সহসা জাগ্রত হল জীবন্ত সকল প্রাণীর প্রাণবায়ু…। শ্যামল তৃণাবৃত প্রান্তরে, স্ব-স্ব পুচ্ছসমূহ ইতিউতি আন্দোলিত করে, একাদিক্রমে, আবির্ভাব ঘটল পরিপুষ্ট গাভীর, ক্ষীণস্বরে ডাক দিতে দিতে একত্রিত হল মেষপাল, এবং হ্রেষারত অশ্বসমূহ আরম্ভ করল দৌড়ানো…। মুহূর্তের মধ্যে, সুবিশাল বিস্তীর্ণ নীরব তৃণভূমি উদ্বেলিত হল প্রাণশক্তিতে…। এই নানাবিধ গবাদি পশুর চেহারা শান্ত তৃণভূমির বুকে ফুটে উঠল এক সুন্দর দৃশ্যপট হয়ে, এবং তারা নিয়ে এল অসীম জীবনীশক্তি…। তারা হয়ে উঠবে তৃণভূমির সঙ্গী, এবং তৃণভূমির প্রভু, উভয়ই হবে পরস্পরের উপর নির্ভরশীল; সেহেতু তারা পালক এবং রক্ষকও হয়ে উঠবে এই ভূমির, যা হবে তাদের স্থায়ী আবাস, এবং যা তাদের সকল প্রয়োজনীয় বস্তু সরবরাহ করবে, হবে তাদের অস্তিত্বের চিরন্তন পরিপোষণের একটি উৎস …

যেদিন এই বিবিধ প্রাণীসম্পদ সৃষ্ট হয়, সেই একই দিনে ঈশ্বরের বাক্যসমূহ দ্বারা বিবিধ কীটপতঙ্গও একাদিক্রমে আবির্ভূত হল। যদিও তারা ছিল সকল জীবের মধ্যে ক্ষুদ্রতম, অথচ তাদের জীবনীশক্তি ছিল সৃষ্টিকর্তার অলৌকিক সৃষ্টি, এবং তাদের আগমনে অত্যধিক বিলম্ব ঘটেনি…। কেউ কেউ তাদের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পক্ষগুলি সঞ্চালন করল, কেউ বা ধীরে ধীরে বুকে ভর দিয়ে এল; কেউ কেউ এল লম্ফঝম্প-সহযোহে, কেউ আবার স্খলিতপদে; কেউ কেউ অগ্রসর হল ক্ষিপ্রপদে, কেউ বা আবার আবার দ্রুত পশ্চাদপসরণ করত; কেউ কেউ কেউ চলনশীল হত পার্শ্বাভিমুখে, অন্য কেউ কেউ আবার চলত লাফিয়ে লাফিয়ে…। সবাই ব্যস্ত ছিল নিজ-নিজ আলয় খুঁজে নিতে: কেউ আবাসস্থল খুঁজে নিল তৃণ ভেদ করে, কেউ কেউ মাটিতে গর্ত খনন করা শুরু করল, কেউ কেউ উড়ে গেল গাছগাছালির মাঝে, লুকিয়ে পড়ল অরণ্যানীর ভিতর…। আকারে ক্ষুদ্র হলেও, তারা ক্ষুধার যন্ত্রণা সহনে তারা ছিল অনিচ্ছুক, এবং স্ব-স্ব আলয় খুঁজে পাওয়ার পর, ধাবমান হল তারা তাদের খাদ্য তথা ক্ষুন্নিবৃত্তির অন্বেষণে। ঘাসের নরম তৃণ ফলক ভক্ষণের উদ্দেশ্যে কেউ কেউ উঠল তৃণ বেয়ে, কেউ কেউ একমুঠো ধুলো গলাধঃকরণ করে পরম পরিতৃপ্তি ও আনন্দ সহকারে খেতে লাগল (তাদের কাছে ধুলো পর্যন্ত সুস্বাদু খাদ্য); কেউ কেউ লুকিয়ে পড়ল অরণ্যের ভিতরে, তবে তারা বিশ্রাম নিতে থামেনি, কারণ তাদের সুস্বাদু খাদ্য হল ঘন সবুজ চিকণ পর্ণের আভ্যন্তরীণ প্রাণরস…। সম্পূর্ণরূপে পরিতৃপ্ত হওয়ার পরেও, কীটপতঙ্গেরা তাদের কাজ বন্ধ করেনি; উচ্চতায় ক্ষুদ্র হলেও, তাদের ছিল অসাধারণ কর্মশক্তি এবং সীমাহীন উদ্দীপনা, তাই, সকল জীবের মধ্যে, তারাই ছিল সর্বাধিক সক্রিয় ও পরিশ্রমী। তারা কখনোই অলস থাকেনি, এবং কখনও বিশ্রামে লিপ্ত হয়নি। ক্ষুন্নিবৃত্তির পরেও নিজ-নিজ ভবিষ্যতের উদ্দেশ্যে তারা কঠোর পরিশ্রম করেছিল, আগামী দিনগুলির জন্য, উদ্বর্তনের উদ্দেশ্যে, শশব্যস্ত ও ত্বরান্বিত ভাবে বিচরণশীল থেকেছিল…। নিজেদের উৎসাহিত করতে তারা মৃদুস্বরে করে নানান সুরে ও ছন্দে গান গেয়ে যেত। তৃণরাশি, বৃক্ষরাজি, এবং তিলার্ধ মৃত্তিক্কাখণ্ডমাত্রকে অবধি তারা করেছিল পুলকিত, যা প্রতিটি দিবস, প্রতিটি বৎসরকালকে করে তুলেছিল অনন্য…। তাদের নিজ নিজ ভাষা এবং নিজ নিজ উপায় সহযোগে, তারা স্থলভূমির সমস্ত জীবের কাছে পৌঁছে দিত তথ্য। নিজেদের বিশেষ জীবনধারা ব্যবহার করে, তারা করেছিল চিহ্নিত সকলকিছুকে, যেখানে তারা রেখে যেত তাদের উপস্থিতির লেশ…। মৃত্তিকা, তৃণ ও অরণ্যের সঙ্গে তাদের ছিল এক নিবিড় সম্পর্ক, এবং তারা মৃত্তিকায়, তৃণে, তথা অরণ্যে এনে দিয়েছিল কর্মশক্তি ও প্রাণশক্তি। সকল জীবের কাছে তারা বহন করে এনেছিল সৃষ্টিকর্তার উপদেশ তথা অভিবাদন …

সৃষ্টিকর্তার দৃষ্টি তাঁর সৃজিত সকলকিছুর উপরই ন্যস্ত ছিল, এবং যেই মুহূর্তে তাঁর চক্ষুদ্বয় অরণ্যানী এবং পর্বতরাজির উপর স্থিত হল, তৎক্ষণাৎ তাঁর চিন্তার মোড় ঘুরে গেল। তাঁর বাক্যসমূহ উচ্চারিত হলে, ঘন অরণ্যে, এবং পর্বতের উপরে, আবির্ভূত হল এমন এক প্রকার জীব যাদের ইতিপূর্বে দেখা যায়নি: তারা হল ঈশ্বরের মুখ থেকে উচ্চারিত বন্য প্রাণীকুল। দীর্ঘসময় ধরে প্রত্যাশিত সেই বন্য প্রাণীকুল নিজ নিজ অনন্য মুখমণ্ডল-বিশিষ্ট তারা প্রত্যেকে স্ব-স্ব মস্তক ও পুচ্ছ আন্দোলিত করল। তাদের কারো কারো ছিল রোমশ আস্তরণ, কেউ বা ছিল সাঁজোয়াযুক্ত, কেউ কেউ করত শ্বদন্ত প্রদর্শন, কারো কারো ছিল বিকশিত দন্ত, কারো কারো গ্রীবা ছিল দীর্ঘ, কেউ বা ছিল ক্ষুদ্রাকার পুচ্ছ-বিশিষ্ট, কারো কারো দৃষ্টিতে ছিল হিংস্রতা, আবার কারো কারো দৃষ্টি ছিল ভীরু, কেউ কেউ ছিল অবনত মস্তকে তৃণ-ভক্ষণে রত, কারো কারো মুখে লেগেছিল রক্তের দাগ, কেউ কেউ দুইপায়ে লম্ফ-ঝম্প করছিল, কেউ কেউ বা চারটি পায়ের চারটি ক্ষুরে ভর করে হয়েছিল ধাবমান, কেউ কেউ গাছের উঁচুতে বসে তাকিয়ে ছিল দূরে, কেউ কেউ আবার অরণ্যে শয়নরতভাবে অপেক্ষমাণ ছিল, কেউ কেউ ছিল বিশ্রামের উদ্দেশ্যে গুহার অন্বেষণে, কেউ কেউ ছিল সমতলভূমিতে ক্রীড়াময় ও উচ্ছল, কেউ কেউ আবার করছিল শিকারের সন্ধানে অরণ্যময় বিচরণ…; কেউ কেউ করছিল গর্জন, কেউ বা আর্তনাদ, কেউ কেউ করছিল তীক্ষ্ণ চিৎকার, কেউ করছিল নির্গত ক্রন্দনসম আওয়াজ…; কারো কণ্ঠস্বর ছিল চড়া, আর কারো ছিল মন্দ্র, কেউ কেউ ছিল উচ্চকণ্ঠ, কারো কারো কণ্ঠ ছিল স্পষ্ট এবং সুরেলা…; কেউ কেউ ছিল ভয়ালদর্শন, কেউ কেউ সুন্দর, কেউ বা ঘৃণা-উদ্রেককারী, কেউ কেউ ছিল মনোহর, কেউ বা ভয়ঙ্কর, কেউ বা ছিল চমকপ্রদভাবে সরল…। একে একে তারা সকলে বেরিয়ে এল। দেখো তারা কতটা প্রচণ্ড এবং পরাক্রমশালী, স্বাধীনচেতা, একে অপরের প্রতি অলসভাবে উদাসীন, পরস্পরের দিকে প্রতি ভ্রুক্ষেপমাত্র করতে চায় না…। সৃষ্টিকর্তার তাদের উপর ন্যস্ত বিশেষ জীবন, এবং তাদের নিজ নিজ বন্যতা এবং পাশবিকতা বহন করে তাদের প্রত্যেকের আবির্ভাব ঘটেছিল অরণ্যে ও পাহাড়ে। তারা ছিল সকলের প্রতি ঘৃণাপূর্ণ, সম্পূর্ণরূপে স্বেচ্ছাচারী—তা সত্ত্বেও, তারাই ছিল পাহাড় ও অরণ্যের প্রকৃত প্রভু। যে মুহূর্ত থেকে তাদের চেহারা সৃষ্টিকর্তার দ্বারা আদিষ্ট হয়েছিল, তারা অরণ্য এবং পাহাড়ের উপর “অধিকার ঘোষণা করেছিল”, কারণ সৃষ্টিকর্তা ইতিমধ্যেই তাদের সীমানা নির্ধারিত করে দিয়েছিলেন, এবং তাদের অস্তিত্বের প্রসার নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। কেবল তারাই ছিল পাহাড় ও অরণ্যের প্রকৃত প্রভু, এবং সেই কারণেই, তারা এত বন্য, এত ঘৃণাপূর্ণ। তাদের “বন্য প্রাণী” বলা হত কেবলমাত্র এই কারণেই যে, প্রাণীকুলে তারাই ছিল প্রকৃতপক্ষে বন্য, পাশবিক এবং অদম্য। তাদের আয়ত্তে আনা যায়নি, তাই তাদের লালন-পালন করা যায়নি, এবং তারা মানবজাতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে বসবাস করতে পারেনি, অথবা মানবজাতির হয়ে শ্রম দিতে পারেনি। যেহেতু তাদের পালন করা যায়নি, যেহেতু তারা মানবজাতির জন্য কাজ করতে পারেনি, সেহেতু তাদের মানবজাতির থেকে দূরে থাকতে হয়েছিল, এবং মানুষও তাদের কাছে যেতে পারেনি। ফলস্বরূপ, যেহেতু তারা মানবজাতি থেকে দূরে বাস করত, এবং মানুষ তাদের কাছে যেতে পারেনি, সেহেতু তারা পালন করতে সক্ষম হয়েছিল সৃষ্টিকর্তার দ্বারা তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব: অর্থাৎ, পর্বত এবং অরণ্যের প্রহরাদান। তাদের বন্যতা পর্বতরাজি এবং অরণ্যানীকে রক্ষা করেছিল, এবং তা ছিল তাদের অস্তিত্বরক্ষা ও বংশবিস্তারের ক্ষেত্রে সর্বশ্রেষ্ঠ সুরক্ষা ও নিশ্চয়তাস্বরূপ। আবার একই সাথে, তাদের এই বন্যতা সব কিছুর মধ্যে বজায় রেখেছিল এবং সুনিশ্চিত করেছিল ভারসাম্য। তাদের আগমন পর্বতে এবং অরণ্যে সমর্থন এবং দৃঢ়বদ্ধতা নিয়ে আসে; তাদের আগমনে স্তব্ধ ও শূন্য পর্বতে ও বনাঞ্চলে সীমাহীন প্রাণশক্তি ও প্রাণবন্ততা প্রসারিত হয়েছিল। সেই মুহূর্ত থেকে, পর্বত ও অরণ্যই হয়ে ওঠে তাদের স্থায়ী বাসস্থান, এবং আর কখনোই তারা আশ্রয়হীন হবে না, কারণ পর্বতের এবং অরণ্যের আবির্ভাব হয়েছিল এবং সেগুলি বিদ্যমান ছিল শুধু তাদের জন্যই; বন্য প্রাণীরা তাদের দায়িত্ব পালন করবে এবং সেগুলি প্রহরা দেওয়ার জন্য যথাসাধ্য করবে। তাই বন্য প্রাণীরাও তাদের ভূখণ্ড ধরে রাখার জন্য কঠোরভাবে সৃষ্টিকর্তার উপদেশ মেনে চলবে, এবং সৃষ্টিকর্তার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত সকল বস্তুর মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য তাদের পশুসুলভ প্রকৃতির ব্যবহার অব্যাহত রাখবে, এবং সৃষ্টিকর্তার কর্তৃত্ব ও ক্ষমতার ঘোষণা করবে!

—বাক্য, খণ্ড ২, ঈশ্বরকে জানার প্রসঙ্গে, স্বয়ং অনন্য ঈশ্বর ১

পূর্ববর্তী: পঞ্চম দিবসে, বিবিধ এবং বৈচিত্র্যময় গঠনের জীবন বিভিন্ন উপায়ে সৃষ্টিকর্তার কর্তৃত্ব প্রদর্শন করে

পরবর্তী: সৃষ্টিকর্তার কর্তৃত্বের অধীনে, সমস্ত জিনিসই নিখুঁত

প্রতিদিন আমাদের কাছে 24 ঘণ্টা বা 1440 মিনিট সময় থাকে। আপনি কি ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভের জন্য তাঁর বাক্য শিখতে 10 মিনিট সময় দিতে ইচ্ছুক? শিখতে আমাদের ফেলোশিপে যোগ দিন। কোন ফি লাগবে না।

সম্পর্কিত তথ্য

মানবজাতির জন্য ঈশ্বর যে দৈনন্দিন খাদ্য ও পানীয় প্রস্তুত করেন (পর্ব ২)

আমরা এখন কী কী বিষয়ে আলোচনা করলাম? আমরা আলোচনা শুরু করেছিলাম মানবজাতির বসবাসের পরিবেশ নিয়ে, এবং ঈশ্বর সেই পরিবেশের জন্য কী করেছিলেন ও তিনি...

প্রথম দিবসে, ঈশ্বরের কর্তৃত্বের বদান্যতায় মানবজাতির দিন এবং রাতের সূচনা হয় এবং অবিচল থাকে

প্রথম অনুচ্ছেদটির প্রতি দৃষ্টিপাত করা যাকঃ: “ঈশ্বর বললেন, দীপ্তি হোক! দীপ্তির হল আবির্ভাব। ঈশ্বর দেখলেন, চমৎকার এই দীপ্তি। অন্ধকার থেকে...

ঈশ্বর হবাকে সৃষ্টি করলেন

আদিপুস্তক ২:১৮-২০ তারপর প্রভু পরমেশ্বর বললেন, মানুষের একা থাকা ভাল নয়, আমি তাকে তার যোগ্য এক সঙ্গিনী দেব। প্রভু পরমেশ্বর মৃত্তিকা থেকে...

পঞ্চম দিবসে, বিবিধ এবং বৈচিত্র্যময় গঠনের জীবন বিভিন্ন উপায়ে সৃষ্টিকর্তার কর্তৃত্ব প্রদর্শন করে

শাস্ত্রে বলা হয়েছে, “ঈশ্বর বললেন, জলরাশি পূর্ণ হোক নানা জাতির জলচর প্রাণীতে এবং পৃথিবীর উপরে আকাশে উড়ে বেড়াক পক্ষীকুল। ঈশ্বর সৃষ্টি করলেন...

সেটিংস

  • লেখা
  • থিমগুলি

ঘন রং

থিমগুলি

ফন্টগুলি

ফন্ট সাইজ

লাইনের মধ্যে ব্যবধান

লাইনের মধ্যে ব্যবধান

পৃষ্ঠার প্রস্থ

বিষয়বস্তু

অনুসন্ধান করুন

  • এই লেখাটি অনুসন্ধান করুন
  • এই বইটি অনুসন্ধান করুন

Messenger-এর মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন