খ্রিষ্ট ধর্ম এবং সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের গির্জার মধ্যে পার্থক্য
অবতাররূপী প্রভু যিশুর ত্রাণের কাজ অনুসরণ করে খ্রিষ্টধর্মের উদ্ভব হয়; একটি খ্রিষ্টান গির্জাই দয়ার যুগের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখে। অন্তিম...
ঈশ্বরের আবির্ভাবের জন্য যারা আকুলভাবে অপেক্ষা করছেন তাদের সবাইকে স্বাগত জানাই!
সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের গির্জা বাইবেলে বর্ণিত ঈশ্বরের বাক্য এবং সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের বলা বাক্য দেহে আবির্ভূত হল-এর কথাকে সম্পূর্ণভাবে অনুসরণ করে ঈশ্বরের মনোনীত মানুষদের লালন-পালন এবং তাদের পথনির্দেশ করে, যাতে সকল অনুগামীই সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের নির্দেশ, বিধান, লালন এবং পথনির্দেশ অনুসারে ঈশ্বরের বাক্যের সকল সত্য বুঝতে পারে, জীবনে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি ও মূল্যবোধ পেতে পারে, সঠিক উদ্দেশ্যের সন্ধান পেতে পারে, ঈশ্বরের পথকে অনুসরণ করতে পারে, ঈশ্বরের কর্মসম্পাদনে অটল হতে পারে, বিশ্বের আলো এবং মহৎ প্রতিনিধিস্বরূপ তাঁকে মহিমান্বিত করতে পারে, ঈশ্বরের দ্বারা প্রশংসিত হতে পারে এবং ঈশ্বরের প্রতিশ্রুতির উত্তরাধিকারের যোগ্য হয়ে উঠতে পারে।
সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের গির্জার উদ্দেশ্য হল এমন এক গির্জা স্থাপন করা যা হবে ঈশ্বরের হৃদয়ের কাছাকাছি যাতে অনুগামীরা ঈশ্বরের বাক্য এবং ভালোবাসার পথ ধরে তাঁর সেবা এবং পরস্পরকে সহযোগিতা করতে পারে, সর্বশক্তিমান ঈশ্বর, অন্তিম সময়ের খ্রিস্টের আদেশ পালন এবং তাঁর উপাসনা করতে পারে এবং সদর্থেই ঈশ্বরের প্রমাণ এবং তাঁর মহিমার বহিঃপ্রকাশ হয়ে উঠতে পারে।
সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের গির্জার উদ্দেশ্য হল সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের রাজত্বের সুসমাচারের সাক্ষ্য দেওয়া এবং তাকে সম্প্রসারিত করা যাতে মানুষ দেখতে পায় যে সর্বশক্তিমান ঈশ্বরই অন্তিম দিনের প্রভু যীশু হিসাবে ফিরে এসেছেন এবং তাঁর “বিচারকার্য অবশ্যই ঈশ্বরের গৃহ থেকেই শুরু হবে” (১ পিতর ৪:১৭) এই মর্মে বাইবেলে যে ভবিষ্যতবাণী করা হয়েছে তারই কাজের সূচনা করেছেন, যা সঠিকভাবে ঈশ্বরের দ্বারা অন্তিম সময়ে মানুষের শুদ্ধিকরণ এবং তাদের বাঁচানোর কাজ। সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের প্রকাশিত সকল সত্যকে স্বীকার করলেই একমাত্র মানুষ তার শয়তানসুলভ প্রবণতা থেকে রেহাই পাবে, পাপের দাসত্ব থেকে মুক্তি পাবে, বিশুদ্ধ হবে, ঈশ্বরকে জানতে শিখবে, তাঁকে মান্য করবে, তাঁর উপাসনা করবে, এক অর্থপূর্ণ জীবন যাপন করতে পারবে এবং অন্তিম সময়ের প্রবল বিপর্যয় থেকে রক্ষা পাবে এবং এবং ঈশ্বরের রাজত্বে প্রবেশ করতে পারবে-একমাত্র এটিই হল মানবজাতির উত্তম গন্তব্য। অন্তিম সময়ে ঈশ্বরের কাজের সাক্ষ্য দেওয়া, তার প্রসার ঘটানো এবং এর মাধ্যমে, যারা ঈশ্বরের অস্তিত্বকে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং তাঁর সত্যকে ভালোবেসেছে তাদের সকলকে ঈশ্বরের সম্মুখে আনা, যাতে তারা অন্তিম সময়ে ঈশ্বরের মোক্ষকে স্বীকৃতি দিতে পারে এবং তার লাভ গ্রহণ করতে পারে-এই হল তাঁর মনোনীত ব্যক্তিদের প্রতি ঈশ্বরের অর্পিত কর্মভার এবং সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের গির্জার উদ্দেশ্য।
প্রতিদিন আমাদের কাছে 24 ঘণ্টা বা 1440 মিনিট সময় থাকে। আপনি কি ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভের জন্য তাঁর বাক্য শিখতে 10 মিনিট সময় দিতে ইচ্ছুক? শিখতে আমাদের ফেলোশিপে যোগ দিন। কোন ফি লাগবে না।
অবতাররূপী প্রভু যিশুর ত্রাণের কাজ অনুসরণ করে খ্রিষ্টধর্মের উদ্ভব হয়; একটি খ্রিষ্টান গির্জাই দয়ার যুগের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখে। অন্তিম...
খ্রিস্টধর্মের গির্জাগুলির মতো, সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের গির্জা ঈশ্বরের দেহরূপ ধারণের কারণেই শুরু হয়। প্রভু যীশুর মানব রূপে আবির্ভূত হওয়াতেই...
মানবজাতি যখন শয়তানের দ্বারা কলুষিত হয়েছিল, তখন মানবজাতির পরিত্রাণের জন্য ঈশ্বর তাঁর পরিচালনামূলক পরিকল্পনা শুরু করেছিলেন। মানবজাতির...
বাইবেল থেকেই আমরা সবাই জেনেছি যে, ঈশ্বরের আত্মা সরাসরি বলা, কোনো ভবিষ্যদ্বক্তার মাধ্যমে বলা বা ঈশ্বরের অবতার হিসাবে প্রভু যীশুর দ্বারা...