ঈশ্বরের প্রতিদিনের বাক্য: অবতার জন্ম | উদ্ধৃতি 129

10-07-2023

ঈশ্বরের সম্পাদিত কাজের প্রতিটি পর্যায়েরই নিজস্ব ব্যবহারিক তাৎপর্য রয়েছে। অনেককাল আগে, যীশু যখন এসেছিলেন, তখন তিনি পুরুষ রূপে এসেছিলেন, আর এইবার যখন ঈশ্বর আসেন, তখন তাঁর রূপ নারী। এর থেকে তুমি দেখতে পাবে যে পুরুষ ও নারী, ঈশ্বরের এই উভয় সৃষ্টিই তাঁর কাজে ব্যবহৃত হতে পারে, এবং তাঁর কাছে কোনো লিঙ্গ ভেদ নেই। যখন তাঁর আত্মা আসেন, তিনি ইচ্ছামতো যে কোনো দেহ ধারণ করতে পারেন, এবং সেই দেহ তাঁর প্রতিনিধিত্ব করতে পারে; যতক্ষণ এটি তাঁর অবতাররূপ দেহ, ততক্ষণ তা পুরুষ হোক বা নারী, সে ঈশ্বরের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে। যীশু যখন এসেছিলেন, তখন তিনি যদি নারী হিসাবে আবির্ভূত হতেন, অর্থাৎ যদি পবিত্র আত্মা শিশুপুত্রর পরিবর্তে এক শিশুকন্যাকে ধারণ করতেন, সেক্ষেত্রেও সেই কাজের পর্যায়টি একইভাবেই সম্পন্ন হত। যদি তাই হতো, তাহলে কাজের বর্তমান পর্যায়টি তার পরিবর্তে একজন পুরুষের দ্বারা সম্পন্ন করতে হত, কিন্তু কাজটি একইভাবে শেষ হত। কাজের প্রতিটি পর্যায়ে সম্পাদিত কাজেরই নিজস্ব তাৎপর্য আছে; কাজের কোনো পর্যায়েরই কখনো পুনরাবৃত্তি করা হয় না, বা অন্য কোনো পর্যায়ের সঙ্গে তা বিরোধও ঘটায় না। সেইসময়, যীশুর কাজ চলাকালীন, তাঁকে একমাত্র পুত্র বলা হত, এবং “পুত্র” বলতে পুংলিঙ্গ বোঝায়। বর্তমান পর্যায়ে কেন একমাত্র পুত্র কথাটি উল্লেখ করা হয় না? কারণ কাজের প্রয়োজনে যীশুর সময় থেকে বর্তমানে লিঙ্গের পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী হয়েছে। ঈশ্বরের কাছে লিঙ্গের কোনো ভেদাভেদ নেই। তিনি তাঁর ইচ্ছানুসারে কাজ করেন, এবং তাঁর কাজের ক্ষেত্রে তিনি কোনো নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েন না, বরং তিনি বিশেষভাবে মুক্ত। তবুও কাজের প্রতিটি পর্যায়েরই নিজস্ব ব্যবহারিক গুরুত্ব আছে। ঈশ্বর দু’বার দেহধারণ করেছিলেন, এবং এটি স্বতঃসিদ্ধ যে, অন্তিম সময়ে তাঁর অবতাররূপ ধারণই শেষবার। তিনি তাঁর সব কাজগুলি সকলকে জানাতে এসেছেন। যদি এই পর্যায়ে তিনি দেহরূপে আবির্ভূত হয়ে ব্যক্তিগতভাবে কাজ করে মানুষকে প্রত্যক্ষদর্শন না করাতেন, মানুষ তাহলে চিরকাল এই ধারণাই আঁকড়ে ধরে থাকতো যে ঈশ্বর শুধুমাত্র পুরুষ, নারী নন। এর আগে, সমস্ত মানবজাতি বিশ্বাস করত যে, ঈশ্বর কেবল পুরুষ হতে পারেন, এবং একজন নারীকে কখনোই ঈশ্বর বলা যায় না, কারণ সমস্ত মানবজাতি পুরুষকে নারীর উপর কর্তৃত্বের অধিকারী বলে মনে করত। তারা বিশ্বাস করত যে, কোনো নারীই কর্তৃত্ব স্থাপন করতে পারে না, শুধুমাত্র পুরুষেরাই পারে। তার চেয়েও বড় কথা, তারা এমনও বলত যে, পুরুষই নারীর কর্তা এবং নারীর পুরুষকে মান্য করতে হবে এবং সে পুরুষকে অতিক্রম করতে পারে না। অতীতে, যখন এমন বলা হত যে, পুরুষই নারীর কর্তা, তখন এ কথা আদম ও হবাকে নির্দেশ করে বলা হতো, যারা সর্পের দ্বারা প্রতারিত হয়েছিল—পুরুষ এবং নারীর প্রতি নয়, কারণ তারা যিহোবার দ্বারা আদিতেই সৃষ্টি হয়েছিল। অবশ্যই, একজন নারীর তার স্বামীকে মান্য করা ও ভালোবাসা উচিত, এবং একজন স্বামীরও পরিবারের ভরণপোষণ ও অবলম্বন দিতে শেখা উচিত। এগুলোই যিহোবার দ্বারা নির্ধারিত আইন ও ফরমানসমূহ যা মানবজাতিকে পৃথিবীতে তাদের জীবনে মেনে চলতে হবে। যিহোবা নারীকে বলেছিলেন, “স্বামীর প্রতি থাকবে তোমার আসক্তি এবং সে তোমার উপরে করবে কর্তৃত্ব”। তিনি এরকম বলেছিলেন যাতে মানবজাতি (অর্থাৎ, পুরুষ ও নারী উভয়েই) যিহোবার আধিপত্যের অধীনে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে, এবং যাতে মানবজাতির জীবনের একটি কাঠামো থাকে এবং তারা যথাযথ শৃঙ্খলার বাইরে না পড়ে। সুতরাং যিহোবা পুরুষ ও নারীর কীভাবে আচরণ করা উচিত সে বিষয়ে উপযুক্ত নিয়ম তৈরি করেছিলেন, যদিও এই নিয়ম শুধুমাত্র পৃথিবীতে বসবাসকারী সৃষ্ট জীবের জন্যই ছিল, এবং ঈশ্বরের অবতাররূপের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক ছিল না। ঈশ্বর কীভাবে তাঁর সৃষ্ট জীবের সমান হতে পারেন? তাঁর কথাগুলি কেবল তাঁর সৃষ্ট মানবজাতির প্রতিই নির্দেশিত ছিল; মানবজাতি যাতে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে, সেই জন্যই তিনি নারী ও পুরুষের জন্য নিয়ম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আদিতে, যখন যিহোবা মানবজাতি সৃষ্টি করেছিলেন, তিনি পুরুষ এবং নারী, দু’রকমের মানুষ সৃষ্টি করেছিলেন; এবং সেইজন্যই তাঁর অবতার দেহরূপে পুরুষ ও নারী বিভাজন রয়েছে। তিনি আদম ও হবাকে কথিত তাঁর বাক্যের উপরে ভিত্তি করে তাঁর কাজ নির্ধারিত করেন নি। যে দু’বার তিনি দেহধারণ করেছেন, তা সম্পূর্ণরূপে নির্ধারিত হয়েছিল যখন তিনি প্রথম মানবজাতি সৃষ্টি করেছিলেন সেই সময়ের চিন্তাধারা অনুসারে; অর্থাৎ, পুরুষ ও নারী কলুষিত হওয়ার আগেই, তিনি তাদের উপর ভিত্তি করে তাঁর দুটি অবতাররূপের কাজ সম্পন্ন করে ফেলেছেন। যে আদম ও হবা সর্পের দ্বারা প্রতারিত হয়েছিল, তাদের কথিত যিহোবার বাক্যগুলি যদি মানবজাতি গ্রহণ করত, এবং তাদের ঈশ্বরের অবতাররূপের কাজে প্রয়োগ করত, তাহলে যীশুকেও কি তাঁর স্ত্রীকে তাঁর উচিত মতো ভালোবাসতে হত না? এইভাবে ঈশ্বর কি ঈশ্বর থাকতেন? এবং এরকম হলে, ঈশ্বর কি এরপরেও তাঁর কাজ শেষ করতে সক্ষম হতেন? যদি ঈশ্বরের অবতার দেহরূপের নারী হওয়াটা ভুল হয়, তাহলে নারী সৃষ্টি করাটাও কি ঈশ্বরের সর্বশ্রেষ্ঠ মাত্রার ভুল হত না? যদি মানুষ এখনো এটাই বিশ্বাস করে যে, ঈশ্বরের নারী হিসাবে অবতাররূপ ধারণ করা ভুল হবে, তাহলে যীশু, যিনি বিবাহ করেননি, এবং তাই তাঁর স্ত্রীকে ভালোবাসতে অক্ষম ছিলেন, তিনিও কি বর্তমান অবতারের মতোই ভুল হবেন না? যেহেতু তুমি বর্তমান ঈশ্বরের অবতারের সত্যতা পরিমাপ করার জন্য হবার কাছে যিহোবার কথিত বাক্য ব্যবহার করো, তাহলে প্রভু যীশু, যিনি অনুগ্রহের যুগে দেহরূপ ধারণ করেছিলেন, তাঁর বিচার করার জন্য তোমাকে অবশ্যই আদমকে বলা যিহোবার বাক্যগুলি ব্যবহার করতে হবে। এইগুলি কি এক এবং অভিন্ন নয়? যে পুরুষ সর্পের দ্বারা প্রতারিত হয় নি, তুমি যেহেতু তার মতানুসারে প্রভু যীশুর পরিমাপ করো, তাই তুমি আজকের অবতারের সত্যতাকে সেই নারীর অনুযায়ী বিচার করতে পারো না যে সর্পের দ্বারা প্রতারিত হয়েছে। এটা অন্যায় হবে! এইভাবে ঈশ্বরকে বিচার করার অর্থ প্রমাণ করে যে তোমার মধ্যে যৌক্তিকতার অভাব আছে। যখন যিহোবা দু’বার দেহরূপ ধারণ করেছিলেন, তাঁর দেহরূপের লিঙ্গ সেই পুরুষ এবং নারীর সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল যারা সর্পের দ্বারা প্রতারিত নয়; সর্প দ্বারা প্রতারিত না হওয়া পুরুষ এবং নারীর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে তিনি দুইবার দেহধারণ করেছিলেন। একথা মনে কোরো না যে যীশুর পুরুষত্ব এবং আদম, যে সর্পের দ্বারা প্রতারিত, তার পুরুষত্ব একইরকম ছিল। তাঁরা দু’জন সম্পূর্ণভাবে সম্পর্কহীন, দুই ভিন্ন প্রকৃতির পুরুষ ছিলেন। নিশ্চিতভাবে এটা হতে পারে না যে, যীশুর পুরুষত্ব প্রমাণ করে যে তিনি সমস্ত নারীর প্রধান কিন্তু সমস্ত পুরুষের নন? তিনি কি সমস্ত ইহুদির (নারী এবং পুরুষ মিলিয়ে) রাজা নন? তিনি স্বয়ং ঈশ্বর, কেবলমাত্র নারীদের নয়, সেইসাথে পুরুষদেরও প্রধান। তিনি সমস্ত জীবের প্রভু এবং প্রধান। তুমি কীভাবে যীশুর পুরুষত্বকে নারীর প্রধান হবার প্রতীক হিসাবে চিহ্নিত করতে পারো? তা কি ধর্মনিন্দা হবে না? যীশু একজন পুরুষ, যিনি ভ্রষ্ট হন নি। তিনি ঈশ্বর; তিনি খ্রীষ্ট; তিনিই প্রভু। কীভাবে তিনি আদমের মত একজন পুরুষ হতে পারেন যে ভ্রষ্ট ছিল? যীশু হলেন ঈশ্বরের সবচেয়ে পবিত্র আত্মা দ্বারা পরিহিত দেহ। কীভাবে তুমি বলতে পারো যে, তিনি হলেন সেই ঈশ্বর যিনি আদমের পুরুষত্বের অধিকারী? সেক্ষেত্রে ঈশ্বরের সমস্ত কাজই কি ভুল হয়ে যাবে না? যিহোবা কি যীশুর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করতেন আদমের সেই পুরুষত্ব, যে সর্প দ্বারা মোহাবিষ্ট হয়ে পড়েছিল? বর্তমান সময়ের অবতার, যিনি যীশুর থেকে লিঙ্গে পৃথক কিন্তু প্রকৃতিতে একই, তিনি কি ঈশ্বরের অবতারের কাজের আরেকটি দৃষ্টান্ত নন? তুমি কি এখনো এটা বলার সাহস রাখো যে ঈশ্বরের অবতার নারী হতে পারেন না, কারণ নারীই প্রথম সর্পের দ্বারা প্রতারিত হয়েছিল? তুমি কি এখনো একথা বলার সাহস রাখো যে, যেহেতু নারীরা সবচেয়ে অপরিচ্ছন্ন এবং মানবজাতির ভ্রষ্টাচারের উৎস, তাই ঈশ্বর কখনোই নারীদেহে অবতীর্ণ হতে পারেন না? তুমি কি এখনো এই কথা অবিরত বলে যেতে সাহস করবে যে, “নারীর সর্বদা পুরুষকে মেনে চলা উচিত এবং কখনোই ঈশ্বরকে প্রকাশ করা বা প্রত্যক্ষভাবে তাঁর প্রতিনিধিত্ব করা উচিত নয়”? তুমি অতীতে বুঝতে পারো নি, কিন্তু তুমি কি এখন ঈশ্বরের কাজ, বিশেষ করে ঈশ্বরের অবতার রূপের, নিন্দা করতে পারো? যদি এটা তোমার কাছে পরিষ্কার না হয়, তাহলে সবচেয়ে ভালো নিজের জিহ্বাকে সতর্ক রাখা, পাছে তোমার অজ্ঞতা ও মূর্খতা প্রকাশ পায় এবং তোমার কদর্যতা অনাবৃত হয়ে পড়ে। এমন ভেবো না যে তুমি সব বোঝো। আমি তোমাকে বলছি, যা তুমি দেখেছো এবং অভিজ্ঞতা লাভ করেছ, তা আমার পরিচালনামূলক পরিকল্পনার এক সহস্রাংশ বোঝার জন্যও তোমার কাছে যথেষ্ট নয়। তাহলে কেন তুমি এমন উদ্ধত আচরণ করো? যে সামান্য প্রতিভা এবং ছিটেফোঁটা জ্ঞান তোমার আছে, তা যীশুর কাছে এক সেকেন্ডের জন্যও তাঁর কাজে ব্যবহারের জন্য যথেষ্ট নয়! কতটুকু অভিজ্ঞতা সত্যিই আছে তোমার? তুমি সারাজীবন ধরে যা দেখেছ, শুনেছ এবং কল্পনা করেছ, তা আমার এক মুহূর্তের কাজের চাইতেও কম। খুঁতখুঁতানি অথবা ছিদ্রান্বেষণ থেকে বিরত থাকো। তুমি চাইলেই উদ্ধত হতে পারো, কিন্তু তুমি ক্ষুদ্র পিপীলিকার মতো একটি প্রাণীর চাইতে বেশি কিছু নও! তুমি তোমার উদরে যা ধারণ করে রেখেছো তা একটি পিপীলিকার উদরে যা আছে তার চাইতেও কম! এরকম একেবারেই ভেবো না যে, শুধুমাত্র তুমি কিছু অভিজ্ঞতা এবং প্রবীণত্ব লাভ করেছ বলেই তোমার বন্য ইঙ্গিত করা এবং বড় বড় কথা বলার অধিকার আছে। তোমার অভিজ্ঞতা এবং তোমার প্রবীণত্ব কি আমারই উচ্চারিত বাক্যের ফলাফল নয়? তুমি কি বিশ্বাস করো সেগুলো তোমার নিজের পরিশ্রম এবং কষ্টের বিনিময়ে প্রাপ্ত? আজ তুমি দেখতে পাচ্ছো আমি দেহে আবির্ভূত হয়েছি, এবং শুধু সেই কারণে তোমার মধ্যে রয়েছে কল্পনার আধিক্য, আর সেখান থেকে ধারণার অন্ত নেই। যদি আমার অবতাররূপের জন্য না হত তাহলে তুমি অসাধারণ প্রতিভার অধিকারী হলেও তোমার এত ধারণা থাকত না; এবং এই অবতার-রূপের থেকেই কি তোমার মধ্যে ধারণার জন্ম হয় না? যদি যীশু প্রথমবারের জন্য দেহধারণ না করতেন তাহলে কি তুমি অবতাররূপের বিষয়ে জানতেও পারতে? প্রথম অবতাররূপ তোমাকে জ্ঞান দান করেছেন বলেই কি তোমার দ্বিতীয় অবতাররূপকে বিচার করবার চেষ্টা করার ধৃষ্ঠতা নয়? কেন একজন আজ্ঞাকারী অনুগামী হওয়ার বদলে তুমি তা নিয়ে পড়াশোনা করছ? তুমি যখন এই স্রোতের মধ্যে প্রবেশ করেছো, এবং ঈশ্বরের অবতারের সম্মুখে এসেছ, তিনি কি তাঁকে নিয়ে গবেষণা করার অনুমতি তোমাকে দেবেন? তুমি তোমার নিজের পারিবারিক ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করতে পারো, কিন্তু তুমি যদি ঈশ্বরের “পারিবারিক ইতিহাস” নিয়ে গবেষণা করার চেষ্টা করো, আজকের ঈশ্বর কি তোমাকে সেই গবেষণা করার অনুমতি দেবেন? তুমি কি অন্ধ নও? তুমি কি নিজের প্রতি অপমান ডেকে আনছো না?

—বাক্য, খণ্ড ১, ঈশ্বরের আবির্ভাব ও তাঁর কার্য, দু’টি অবতার অবতাররূপের তাৎপর্য সম্পূর্ণ করে

The Bible verses found in this video are from পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI) (BENGALCL-BSI) and the copyright to the Bible verses belongs to the Bible Society of India. With due legal permission, they are used in this production.

আরও দেখুন

প্রতিদিন আমাদের কাছে 24 ঘণ্টা বা 1440 মিনিট সময় থাকে। আপনি কি ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভের জন্য তাঁর বাক্য শিখতে 10 মিনিট সময় দিতে ইচ্ছুক? শিখতে আমাদের ফেলোশিপে যোগ দিন। কোন ফি লাগবে না।

Leave a Reply

শেয়ার করুন

বাতিল করুন

Messenger-এর মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন