Bengali Sermon Series | Seeking True Faith: সর্বশক্তিমান ঈশ্বরে আস্থা রাখা কি প্রভু যীশুর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা?
06-12-2022
অন্তিম সময়ের খ্রীষ্ট সর্বশক্তিমান ঈশ্বর আবির্ভূত হয়েছেন ও মানবজাতিকে রক্ষা করার কাজ করেছেন। লক্ষ লক্ষ বাক্য সম্বলিত বাক্য দেহে আবির্ভূত হল অনলাইন করা হয়েছে যা প্রাচ্য থেকে প্রতীচ্যে মহান আলোকের মতো প্রদীপ্ত হয়ে উঠছে ও পৃথিবীকে আন্দোলিত করছে।সব দেশ, অঞ্চল ও সম্প্রদায় থেকে আরো আরো বেশি সত্যপ্রেমী মানুষ সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের বাক্য পড়েছে, ঈশ্বরের কণ্ঠ শুনেছে এবং সাগ্রহে তাঁকে স্বীকার করেছে। রাজ্যের সুসমাচার অপ্রতিরোধ্য শক্তি ও গতিবেগে প্রসারিত ও বিস্তৃত হচ্ছে যাতে বাইবেলের ভবিষ্যদ্বাণী পরিপূর্ণ হচ্ছে, “এবং অন্তিম সময়ে এরকম ঘটবে, যিহোবার গৃহসমেত পর্বত সকল পর্বতের চূড়ায় প্রতিষ্ঠিত হবে, এবং সকল গিরিশৃঙ্গের উপর উন্নীত হবে; এবং সকল জাতি সেদিকে স্রোতসম ধাবিত হবে।” (যিশাইয় ২:২) “বিদ্যুতের ঝলক যেমন হঠাৎ পূর্বদিক থেকে পশ্চিমদিক পর্যন্ত সমগ্র আকাশকে আলোকিত করে, ঠিক সেইভাবে মানবপুত্রের আগমন হবে।” (মথি ২৪:২৭) (© BSI) যা হোক এখনও অনেক এমন বিশ্বাসী আছে যারা সর্বশক্তিমান ঈশ্বরকে স্বীকার করে না কারণ তাঁকে সাধারণ মানুষের মতো দেখতে ও তিনি প্রভু যীশুর সমরূপে মেঘারূঢ় হয়ে আসেন না বা সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের নাম যীশু নয় ও বাইবেলে সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের উল্লেখ নেই। এমনকী তারা এ-ও মনে করে যে সর্বশক্তিমান ঈশ্বরে বিশ্বাস করা প্রভু যীশুর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা। ফলত তারা আজও প্রভুকে স্বাগত জানায়নি ও বিপর্যয়ের শিকার হয়েছে। তাহলে সর্বশক্তিমান ঈশ্বরে আস্থাশীল হওয়া কি প্রকৃত অর্থেই প্রভু যীশুর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা? প্রকৃত বিশ্বাসের সন্ধানের এই পর্বে আমরা আরো জানতে পারব ও এর উত্তর খোঁজার চেষ্টা করব।
প্রতিদিন আমাদের কাছে 24 ঘণ্টা বা 1440 মিনিট সময় থাকে। আপনি কি ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভের জন্য তাঁর বাক্য শিখতে 10 মিনিট সময় দিতে ইচ্ছুক? শিখতে আমাদের ফেলোশিপে যোগ দিন। কোন ফি লাগবে না।
অন্যান্য ধরণের ভিডিও