অধ্যায় ৯৭

প্রত্যেক ব্যক্তিকে আমি আমার চমকপ্রদ কার্যসমূহ চাক্ষুষ করতে এবং আমার প্রাজ্ঞ বাক্যসমূহ শ্রবণ করতে বাধ্য করব। প্রত্যেক ব্যক্তি অবশ্যই এর অন্তর্ভুক্ত হবে, এবং প্রতিটি বিষয়ের মাধ্যমেই অবশ্যই এটি সংঘটিত হবে। এটা আমার প্রশাসনিক ফরমান, এবং এটা আমার ক্রোধ। প্রত্যেক ব্যক্তি ও প্রতিটি বিষয়কে উল্লেখ করব যাতে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সর্বত্র এবং এই পৃথিবীর শেষ প্রান্ত পর্যন্ত যত মানুষ রয়েছে তারা স্বচক্ষে চাক্ষুষ করে; এটা অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত আমি কখনোই থামব না। আমার ক্রোধ সম্পূর্ণরূপে বিনির্গত হয়েছে, তার একটি লেশমাত্রও প্রতিহত করা হচ্ছে না। এই নাম যারা গ্রহণ করেছে তাদের প্রত্যেকের প্রতিই এটা উদ্দিষ্ট (শীঘ্রই বিশ্বের তাবৎ দেশের অভিমুখে একে চালিত করা হবে)। এবং আমার ক্রোধ কী? তা কতখানিই বা প্রচণ্ড? কোন ধরনের ব্যক্তির উপর আমার ক্রোধ নেমে আসে? অধিকাংশ মানুষই মনে করে যে রাগের তীব্রতম মাত্রাই হল ক্রোধ, কিন্তু তা সম্পূর্ণভাবে একে ব্যাখ্যা করে না। আমার ক্রোধ এবং আমার প্রশাসনিক ফরমানসমূহ হল দুটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, যখন আমি আমার প্রশাসনিক ফরমানসমূহ বিধিবদ্ধ করি, পরিণামস্বরূপ তখন ক্রোধও সেগুলির অনুসরণ করে। তাহলে ক্রোধ ঠিক কী? মানুষদের যে বিচারের আমি বিধান দিই তারই একটি মাত্রা হল ক্রোধ এবং তা হল আমার যেকোনো প্রশাসনিক ফরমান জারির নেপথ্যে নিহিত একটি নীতি। আমার ফরমানগুলিকে যে অবমাননা করে, তাহলে কোনো মাত্রায় সেই ফরমানের অবমাননা করা হয়েছে তার উপর নির্ভর করে আমার ক্রোধের পরিমাণও সেই অনুপাতে হবে। আমার ক্রোধ যখন বিদ্যমান, তখন নিশ্চিতভাবেই আমার প্রশাসনিক ফরমানসমূহও বিদ্যমান রয়েছে, এবং বিপরীত ক্রমেও তা সত্য। আমার প্রশাসনিক ফরমানসমূহ এবং ক্রোধ মিলে একটি অবিচ্ছেদ্য সমগ্র গড়ে তোলে। এটাই কঠোরতম বিচার, যা কেউই অমান্য করত্র পারে না। সব মানুষকে এটা মেনে চলতেই হবে, অন্যথায়, তারা আমার হস্তের দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত হওয়া থেকে সহজে নিষ্কৃতি পাবে না। যুগের পর যুগ ধরে মানুষ এ বিষয়ে কিছুই জানত না (যদিও কিছু মানুষ ভীষণ বিপর্যয়ের দরুন যন্ত্রণা সহ্য করেছে, কিন্তু তবু তারাও এখনো এটা জানে না; তবে, এই প্রশাসনিক ফরমানের কার্যক্ষেত্রে প্রয়োগ মূলত এখন থেকেই শুরু হবে), কিন্তু আজ আমি এর সমস্তটাই তোমাদের কাছে প্রকাশ করছি, যাতে তোমরা এর উল্লঙ্ঘন করা থেকে বিরত থাকতে পারো।

সব মানুষের আমার কন্ঠস্বর শ্রবণ করা এবং আমার বাক্যগুলিকে বিশ্বাস করা উচিত। অন্যথায়, আমি সক্রিয় হব না, এবং কোনো কর্মও সাধন করব না। আমার প্রতিটি বাক্য ও কর্মকে উদাহরণ জ্ঞান করে তোমাদের তা অনুসরণ করা উচিত; সেগুলি তোমাদের কাছে দৃষ্টান্তস্বরূপ এবং তোমাদের অনুসরণ করার জন্য সেগুলি একটা আদর্শ নমুনা। আমার দেহরূপ ধারণের উদ্দেশ্য হল যাতে আমার মানবতায় তোমরা আমি যা এবং আমার যা আছে তা চাক্ষুষ করতে পারো। ভবিষ্যতে, আমার দেবত্বে আমি যা এবং আমার যা আছে তা আমি তোমাদের চাক্ষুষ করাবো। বিষয়গুলো অবশ্যই এইভাবে একধাপ একধাপ করে এগোবে। অন্যথায়, মানুষ নিছকই বিশ্বাসে অক্ষম হয়ে পড়বে, এবং আমার সম্বন্ধে তাদের কোনো জ্ঞান থাকবে না। পরিবর্তে, তারা শুধুমাত্র অস্পষ্ট ও আবছা দর্শনেই সমর্থ হবে, এবং তারা আমার সম্বন্ধে কোনো স্পষ্ট উপলব্ধি অর্জনে অক্ষম হবে। আমার বাক্যগুলি দেখিয়েছে যে আমার ছবি সম্পূর্ণভাবে তোমাদের কাছে দৃশ্যমান হয়েছে, তা সত্ত্বেও মানুষ আমার বাক্য শ্রবণ করলেও এখনো আমাকে জানে না—তার একমাত্র কারণ হল তারা মূর্খ ও অবিদিত। এমনকি এখন যখন আমি দেহধারণ করেছি, আজও মানুষ আমাকে অগ্রাহ্য করে, আর তাই এই দুষ্ট ও ব্যভিচারী পুরোনো যুগকে শাস্তি দেওয়ার জন্য এবং শয়তান ও দানবদের পুরোপুরি লজ্জিত করতে আমি আমার ক্রোধ ও প্রশাসনিক ফরমানগুলিকে প্রয়োগ করি। এটাই একমাত্র পথ; এটাই মানবজাতির জন্য গন্তব্য, এবং এটাই সেই পরিণাম যা মানবজাতির জন্য অপেক্ষা করে আছে। এই ফলাফল হল এক অবশ্যম্ভাবী পূর্বসিদ্ধান্ত যে কেউ পরিবর্তন করতে পারে না বা কৌশলে এর থেকে রেহাই পেতে পারে না। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা একমাত্র আমারই; এটা আমার ব্যবস্থাপনা এবং এটা আমারই পরিকল্পনা। সকল মানুষকে তাদের মনোবাক্যে বিশ্বাস করতে হবে ও প্রতীত হতে হবে। এই জন্মে যারা সৌভাগ্য অর্জন করে নিশ্চিতভাবে তারা সকলেই সমগ্র অনন্তজীবন ধরে যন্ত্রণাভোগ করবে, অন্যদিকে যারা এই জন্মে যন্ত্রণাভোগ করে তারা নিশ্চিতভাবেই শাশ্বতজীবনে আশীর্বাদপ্রাপ্ত হবে—এটাই আমি পূর্বনির্ধারণ করেছি, কেউই এর পরিবর্তন ঘটাতে পারে না। এমন কেউই নেই যে আমার হৃদয়ের পরিবর্তন ঘটাতে পারে, এবং এমন কেউই নেই যে আমার বাক্যসমূহে একখানি শব্দও যোগ করতে পারে, আর যথেচ্ছভাবে এমনকি একটা শব্দেরও অপসারণ ঘটানোর অনুমতি পাওয়া তো দূরের কথা; কেউ যদি তা লঙ্ঘন করে, তবে অবশ্যই আমি তাদের শাস্তি দেব।

প্রতিদিনই তোমাদের কাছে আমার রহস্যগুলি উদ্ঘাটিত করা হয়—তোমরা কি প্রকৃতই সেগুলো উপলব্ধি করো? তোমরা কি সেগুলি সম্বন্ধে সত্যিই জাতপ্রত্যয়? শয়তান যখন তোমাদের সঙ্গে প্রতারণা করে, তখন কি তা তোমরা ধরে ফেলতে সক্ষম? জীবনে তোমাদের আত্মিক উচ্চতা অনুযায়ী এটা নির্ধারিত হয়। যেহেতু আমি বলি যে সব বিষয়ই আমার দ্বারা পূর্বনির্ধারিত, তাহলে আমি কেন আমার প্রথমজাত পুত্রদের নিখুঁত করার জন্য আমি ব্যক্তিগতভাবে অবতাররূপ ধারণ করেছি? সর্বোপরি, আমি এত কার্য কেন সম্পাদন করেছি মানুষ যা মূল্যহীন বলে মনে করে? আমিই কি বিভ্রান্ত? একথা মনে রেখো! আমি যা কিছু করি সেগুলি শুধুমাত্র আমার প্রথমজাত পুত্রদের অর্জনের উদ্দেশ্যে নয়, বরং আরো বেশি করে তা শয়তানকে লজ্জা দেওয়ার জন্য। শয়তান যদিও আমাকে অগ্রাহ্য করে, কিন্তু আমার সেই ক্ষমতা আছে যার বলে আমি তার সন্তানদের তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী করে তুলতে পারি এবং তাদের দিয়ে আমার স্তুতি করাতে পারি। উপরন্তু, আমি যাকিছু করি তার লক্ষ্য হল যাতে আমার কার্যের পরের ধাপ মসৃণ ভাবে সম্পন্ন হয়, এবং সমগ্র পৃথিবী হর্ষে মেতে ওঠে ও আমার বন্দনা গায় এবং যেসকল বস্তু শ্বাসপ্রশ্বাস নেয় তারা সকলে আমার সম্মুখে নতজানু হয় ও আমাকে মহিমান্বিত করে; সেদিন হবে প্রকৃতই এক মহিমার দিন। সকল বস্তুকে আমি স্বহস্তে ধারণ করি, এবং যখন সপ্তবজ্র নিনাদিত হবে, সেদিন সকল কার্য সম্পূর্ণভাবে সম্পন্ন হবে, যা কখনো পরিবর্তিত হবে না, যা অটল। তারপর থেকে, নতুন স্বর্গ ও মর্ত্যের নতুন জীবনে প্রবেশ ঘটবে, সম্পূর্ণ নতুন পারিপার্শ্বিকের মধ্যে প্রবেশ ঘটবে, এবং রাজ্যের জীবনের সূচনা হবে। কিন্তু রাজ্যের অভ্যন্তরটা কেমন? মানুষ আদৌ তা স্পষ্টভাবে কল্পনাই করতে পারে না (কারণ এর আগে কেউ কখনো রাজ্যের জীবনের কোনো আস্বাদ পায়নি, আর তাই মানুষ কেবল মনে মনে তার কল্পনা করেছে, এবং নিজেদের হৃদয়ে তার বিষয়ে চিন্তা করেছে)। গির্জার জীবন থেকে রাজ্যের জীবনে মোড় ফেরার সময়, অর্থাৎ বর্তমান অবস্থা থেকে ভবিষ্যৎ অবস্থার দিকে বাঁক নেওয়ার সময়, এমন অনেককিছু ঘটবে মানুষ আগে কখনো যার কল্পনাও করেনি। গির্জার জীবন রাজ্যের জীবনে প্রবেশের পথে অগ্রবর্তী তোরণ, তাই রাজ্যের জীবনের অভ্যুদয়ের আগে, গির্জার জীবনকে লালন করার ক্ষেত্রে আমি চেষ্টার কোনো ত্রুটি রাখব না। গির্জার জীবন কী? এটা এই রকম এক জীবন যেখানে: আমার প্রথমজাত পুত্রেরা সহ সকলে আমার বাক্যগুলি ভোজন, পান ও উপভোগ করে এবং আমাকে জানে, এইভাবে আমার দহন ও পরিশোধন লাভ করে, যাতে তারা আমার প্রশাসনিক ফরমানসমূহ, আমার বিচার ও আমার ক্রোধকে উপলব্ধি করতে পারে, এবং রাজ্যের জীবনের অবমাননা ঘটানো এড়াতে পারে। আর এই “রাজ্যের জীবন” ব্যাপারটাই বা কী? সেটাই হল রাজ্যের জীবন যেখানে আমার প্রথমজাত পুত্ররা রাজা হিসাবে আমার সঙ্গেই রাজত্ব করে, সমস্ত মানুষ ও সকল দেশের উপর কর্তৃত্ব করে (একমাত্র আমি ও আমার প্রথমজাত পুত্ররাই রাজ্যের জীবন উপভোগে সক্ষম)। যদিও সমস্ত দেশ ও সকল মানুষের মধ্য থেকে আগত আমার পুত্ররা ও আমার লোকেরা রাজ্যে প্রবেশ করে, কিন্তু তারা রাজ্যের জীবন উপভোগে সক্ষম নয়। যারা আধ্যাত্মিক জগতে প্রবেশ করে শুধুমাত্র তারাই রাজ্যের জীবন উপভোগ করতে পারে। তাই কেবলমাত্র আমার প্রথমজাত পুত্রগণ ও আমিই আধ্যাত্মিক শরীরে বাস করতে সক্ষম, যেখানে আমার পুত্রদের ও আমার লোকেদের দেহের মধ্যে বসবাস অব্যাহত রয়ে যায়। (তবুও শয়তান যা কলুষিত করেছে তা দেহ নয়। আমার সঙ্গে একত্রে আমার প্রথমজাত পুত্রদের রাজা হয়ে রাজত্ব করার এটাই তাৎপর্য)। অন্য সকল মানুষের আত্মা, মনন, ও দেহকে মৃতস্থানে নিক্ষেপ করা হবে। অর্থাৎ, এই সকল মানুষ সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হবে এবং তাদের আর কোনো অস্তিত্ব থাকবে না (তবুও তাদের শয়তানের সমস্ত দাসত্ব ও নিষ্ঠুরতা, যেমন দুঃখকষ্ট ও বিপর্যয়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে)। একবার যখন তা সম্পন্ন হয়ে যাবে, রাজ্যের জীবন তখন আনুষ্ঠানিকভাবে তার যাত্রারম্ভ করবে, এবং আমি আনুষ্ঠানিকভাবে আমার কর্মগুলির প্রকাশ ঘটাতে শুরু করব (সবই প্রকাশ্যে উদ্‌ঘাটিত হবে, কিছুই প্রচ্ছন্ন থাকবে না)। এর পর থেকে, নিশ্চিতভাবেই আর কোনো দীর্ঘশ্বাস এবং আর কোনো অশ্রু থাকবে না। (কারণ সেখানে আর এমন কিছুই থাকবে না যা মানুষকে আঘাত দিতে পারে, বা তাদের কাঁদাতে বা যন্ত্রণা দিতে পারে, এবং এটা আমার পুত্রগণ এবং আমার লোকেদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য; কিন্তু একটা বিষয়ে এখানে জোর দিতেই হবে, সেটা হল এই যে আমার পুত্রগণ ও আমার লোকেরা কিন্তু চিরকাল দেহরূপেই রয়ে যাবে।) সবকিছুই হবে প্রফুল্লতাময়—এক আনন্দস্বরূপ দর্শন। এটা কোনো লৌকিক আনন্দ হবে না, বরং এমন এক আনন্দ যা চর্মচক্ষুতে দেখা যায় না। যারা আমার প্রথমজাত পুত্র তারাও এই আনন্দ উপভোগ করতে সক্ষম হবে; এটাই আমার চমকপ্রদ কর্ম, এবং এটাই আমার মহান ক্ষমতা।

আমি কামনা করি তোমরা আমার ইচ্ছা অন্বেষণে সক্ষম হও এবং সর্বদা আমার হৃদয়ের প্রতি বিবেচনাশীল হও। ক্ষণিকের ভোগবিলাস তোমার পুরো জীবন ধ্বংস করে দিতে পারে, অন্যদিকে ক্ষণস্থায়ী যন্ত্রণাভোগ এক চিরস্থায়ী আশীর্বাদ বয়ে আনতে পারে। আশাহত হয়ো না; এটাই সেই পথ, যে পথে পা ফেলতে হবে। আগে আমি প্রায়শই বলেছি: “যারা আমার জন্য আন্তরিকভাবে নিজেদের ব্যয় করবে, তোমাকে আমি নিশ্চয়ই প্রভূত আশীর্বাদ করব।” আর “আশীর্বাদসমূহ” কী? এগুলি শুধুমাত্র আজকের লব্ধ বিষয়সমূহ নয়, বরং আরো বেশি করে এগুলি সেইসব বিষয় যা ভবিষ্যতে উপভোগ করা হবে—একমাত্র এগুলিই প্রকৃত আশীর্বাদ। তোমরা যখন সিয়োন পর্বতে প্রত্যাবর্তন করবে, তখন তোমরা তোমাদের বর্তমান যন্ত্রণাভোগের জন্য অসীম কৃতজ্ঞতা প্রদর্শন করবে। কারণ এ হল আমার আশীর্বাদ। বর্তমানে দেহের মধ্যে বাস করার অর্থ সিয়োন পর্বতে বিরাজ করা (অর্থাৎ, তুমি আমার মধ্যে বাস করো), অন্যদিকে আগামীদিনে শরীরের মধ্যে বাস করাটা হবে মহিমার দিন, এবং সেটা আরো বেশি করে সিয়োন পর্বতোপরি অবস্থানকে সূচিত করবে। আমার এই বাক্যগুলি শোনার পর, “সিয়োন পর্বত”-এর অর্থ কী তা তোমরা প্রণিধান করতে পারো। সিয়োন পর্বত হল রাজ্যের একটা সমার্থক শব্দ, এবং এটা আধ্যাত্মিক জগৎও বটে। আজকের সিয়োন পর্বতের উপর, দেহরূপে তুমি স্বাচ্ছন্দ্য ভোগ করছ এবং আমার অনুগ্রহ লাভ করছ; ভবিষ্যতের সিয়োন পর্বতের উপর, আধ্যাত্মিক শরীররূপে তুমি রাজা হিসাবে রাজত্ব করার আশীর্বাদ উপভোগ করবে। বিশেষ করে এই বিষয়টিকে একেবারেই উপেক্ষা করা যাবে না। এবং যে সময়গুলিতে আশীর্বাদ অর্জন করা যায় সেগুলিকে কোনোক্রমেই বৃথা চলে যেতে দেওয়া যাবে না; কারণ, যতোই হোক, আজকের দিনটি কেবল বর্তমান সময়কাল মাত্র, আগামী দিনের থেকে তা একদম আলাদা। তুমি যখন আশীর্বাদ উপভোগ করতে সক্ষম হবে, তখন তুমি মনে করবে যে আজকের এই অনুগ্রহ উল্লেখ করার যোগ্য কিছু নয়। এই দায়িত্বই আমি তোমায় অর্পণ করছি, এবং এটাই আমার চূড়ান্ত পরামর্শ।

পূর্ববর্তী: অধ্যায় ৯৬

পরবর্তী: অধ্যায় ৯৮

প্রতিদিন আমাদের কাছে 24 ঘণ্টা বা 1440 মিনিট সময় থাকে। আপনি কি ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভের জন্য তাঁর বাক্য শিখতে 10 মিনিট সময় দিতে ইচ্ছুক? শিখতে আমাদের ফেলোশিপে যোগ দিন। কোন ফি লাগবে না।

সেটিংস

  • লেখা
  • থিমগুলি

ঘন রং

থিমগুলি

ফন্টগুলি

ফন্ট সাইজ

লাইনের মধ্যে ব্যবধান

লাইনের মধ্যে ব্যবধান

পৃষ্ঠার প্রস্থ

বিষয়বস্তু

অনুসন্ধান করুন

  • এই লেখাটি অনুসন্ধান করুন
  • এই বইটি অনুসন্ধান করুন

Messenger-এর মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন