অধ্যায় ১১৬

আমার বাণীগুলির মধ্যে এমন অনেক কিছু আছে যা মানুষকে ভীত করে। আমার অনেক বাণী মানুষকে ভয়ে কাঁপতে বাধ্য করে, এবং অনেক বাণী মানুষকে কষ্ট দেয় ও আশাহীনতায় নিমজ্জিত করে, এবং আরো বেশি সংখ্যক বাণী মানুষের ধ্বংসের কারণ হয়। কেউ আমার বাণীর প্রাচুর্য্য কল্পনা করতে পারে না বা স্পষ্ট করে বুঝতে পারে না। শুধুমাত্র যখন আমি বাক্যের পর বাক্য সাজিয়ে তোমাদের আমার বাণীগুলি বলি এবং তোমাদের কাছে তা প্রকাশ করি তখনই তোমরা সাধারণ পরিস্থিতি বুঝতে পার, যদিও নির্দিষ্ট ঘটনাগুলির প্রকৃত রূপ সম্পর্কে ধারণা অস্পষ্ট থেকে যায়। এভাবেই আমি বাস্তব তথ্যের মাধ্যমে আমার সব বাণী প্রকাশ করব, যাতে তোমরা আরো ভালো বুঝতে পার। আমার বাকশৈলীর দ্বারা আমি শুধু আমার বাণী বলিই না, বরং আরো বেশি করে আমি বাণীর মাধ্যমে কাজ করি; এই হল “বাণী ও কর্ম একসাথে সম্পাদিত হয়”, এই শব্দগুচ্ছের প্রকৃত অর্থ। কারণ আমার কাছে সবই বন্ধনহীন ও সবই মুক্ত, এবং এরই ভিত্তিতে, আমি যা-ই করি তা জ্ঞানে পরিপূর্ণ। আমি অসতর্কভাবে কথা বলি না, অসতর্কভাবে কাজও করি না। (মানবতাতেই হোক বা দেবত্বে, আমি জ্ঞানের আলোকে কথা বলি ও কাজ করি, কারণ আমার মানবতা আমার এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।) তবু যখন আমি কথা বলি কেউ আমার স্বরবিক্ষেপের প্রতি মনোযোগ দেয় না; যখন আমি কাজ করি, কেউ আমার কর্মপদ্ধতির প্রতি মনোনিবেশ করে না। এ হল মানুষের ত্রুটি। আমার আমার শক্তির প্রকাশ সমস্ত মানুষের ওপরেই করব, শুধুমাত্র আমার প্রথমজাত পুত্রদের ওপর নয়, বরং আমি আরো বেশি করে আমার শক্তির প্রকাশ করব সব জাতিরাষ্ট্র এবং সব জতিগোষ্ঠীর মধ্যে; তা-ই একমাত্র সেই শক্তিশালী সাক্ষ্য হতে পারে যা শয়তানকে লজ্জা দেবে। আমি বোকার মতো কাজ করি না। বেশিরভাগ লোক মনে করে প্রথমজাত পুত্রের জন্য আমার সাক্ষ্য দেওয়া ভুল; তারা বলে আমি ছাড়াও অন্য ঈশ্বরেরা আছেন, আমি অর্থহীন কাজ করি, আমি নিজের অবমূল্যায়ন করি; এবং এতে মানুষের ভ্রষ্টাচার আরো বেশি প্রকাশিত হয়। আমার প্রথমজাত পুত্রদের জন্য সাক্ষ্য প্রদান কি ভুল হতে পারে? তোমরা বলো আমি ভুল, তোমরা কি সাক্ষ্য দিতে পার? আমার উত্তরণ, আমার সাক্ষ্য না থাকলে তোমরা আমার পুত্রকে এখনও নিজেদের থেকে নিম্নতর স্তরে ঠেলে দেবে, তাকে উপেক্ষার শৈত্যে ঠেলে দেবে এবং তার সঙ্গে তোমাদের ভৃত্যের মতো আচরণ করবে। তোমরা শূকরের পাল! আমি একে একে তোমাদের সবাইকে বর্জন করব! কেউ পার পাবে না! বলো, তারা কী জাতীয় বস্তু যারা সাধারণ মানবতার অধিকারী একজন মানুষের সঙ্গে সুসমঞ্জস নয়? নিঃসন্দেহে তারা শূকর! আমি তাদের দুচক্ষে দেখতে পারি না। আমি যদি তোমাদের সাক্ষ্যের জন্য অপেক্ষা করতাম, আমার কাজে ইতোমধ্যেই বিলম্ব হত। শূকরের পাল কোথাকার! তোমাদের সোজা কথায় কোনো মানবতাই নেই! আমার তোমাদের সেবার কোনো দরকার নেই! এই মুহূর্তে এখান থেকে দূর হও! তোমরা আমার পুত্রকে এতদিন ধরে হেনস্থা আর অত্যাচার করেছ; আমি তোমাদের পিষে মণ্ড বানিয়ে দেব! আবার যদি হিংস্র হও, দেখো কী হয়; আবার যদি আমাকে লজ্জিত করার দুঃসাহস দেখাও, দেখো কী হয়! আমি আমার মহাকর্ম সম্পাদন করেই ফেলেছি; এবার আমাকে ঘুরে দাঁড়িয়ে এই পশুর পালকে সমাপ্ত করতেই হবে!

সবই আমার হাতে সম্পন্ন হয় (যাদের আমি ভালোবাসি তাদের ক্ষেত্রে), এবং সবই আমার হাতে ধ্বংসও হয় (যে পশুদের আমি ঘৃণা করি ও যেসব মানুষ, বিষয় এবং জিনিস আমি ঘৃণা করি তাদের ক্ষেত্রে)। আমি আমার প্রথমজাত পুত্রকে সেই সবই দেখতে দিই যা আমি করব, তাদের পুঙ্খানুপুঙ্খ বুঝতে দিই এবং তার মধ্যেই জায়ন ছাড়ার পর থেকে আমি যা কিছু করেছি তা দেখতে পাই। পরবর্তীকালে আমরা একসঙ্গে জায়ন পর্বতে প্রবেশ করব, যুগের পূর্বে আমরা যেখানে ছিলাম সেখানেপ্রবেশ করব এবং নতুন করে আমাদের জীবন বাঁচব। তখন থেকে এই পৃথিবী আর এই শূকরের পালের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ থাকবে না, সম্পূর্ণ স্বাধীনতা থাকবে; সবই হবে নির্বিঘ্ন ও অবাধ। কার সাহস আছে আমার প্রথমজাত পুত্রদের প্রতিরোধ করার? কে সাহস করবে আমার প্রথমজাত পুত্রদের বিরোধিতা চালিয়ে যাওয়ার? আমি তাদের সহজে ছেড়ে দেব না! অতীতে তোমরা আমায় যেভাবে শ্রদ্ধা করেছ সেভাবেই আজ আমার প্রথমজাত পুত্রকেও শ্রদ্ধা করতে হবে। আমার সামনে একরকম আর পেছনে আরেকরকম হোয়ো না; আমি প্রত্যেক মানুষ কেমন তা স্ফটিকের মতো স্বচ্ছভাবে দেখতে পাই। আমার পুত্রের প্রতি বিশ্বস্ত না হওয়া আমার সন্তানোচিত না হওয়ারই সামিল, যা এক অবধারিত সত্য, কারণ আমরা একই দেহ। কেউ যদি আমার প্রতি সদাচারী হয় অথচ আমার প্রথমজাত পুত্রদের প্রতি ভিন্ন মনোভাব পোষণ করে, তাহলে নিঃসন্দেহে তারা বিশাল লাল ড্রাগনের বংশধর, কারণ তারা খ্রিস্টের দেহ ভাগ করে দেয়; এই পাপ কখনো ক্ষমা করা যায় না! তোমাদের প্রত্যেককে এটা দেখতে হবে। আমাকে প্রত্যক্ষ করা তোমাদের কর্তব্য আর তার চেয়েও বড়ো দায় আমার প্রথমজাত পুত্রদের প্রত্যক্ষ করা। তোমরা কেউ নিজেদের দায়িত্ব ঝেড়ে ফেলবে না; যে-ই বিঘ্ন সৃষ্টি করবে তাকে আমি তৎক্ষণাৎ সমাপ্ত করব। নিজেদের বিশেষ ভেবো না। আমি তোমাকে এখন বলছি: যে সর্বাধিক বিশেষ সে আমার কঠোরতম শাস্তির লক্ষ্য! যে-ই সর্বাধিক বিশেষ তার আশাই ক্ষীণতম এবং সেই সবচেয়ে বেশি করে নরকের সন্তান। আমি তোমাকে চিরকাল শাস্তি দেব!

আমার সব কাজ ব্যক্তিগতভাবে আমার আত্মার দ্বারা সম্পন্ন হয়, এবং আমি শয়তানের গোষ্ঠীভুক্ত কাউকে এতে হস্তক্ষেপ করতে দিই না। এ হল আমার পরিকল্পনা এলোমেলো করে দেওয়া রোখার উপায়। পরিশেষে, আমি সাবালক ও শিশু সকলকেই উন্নীত হয়ে প্রশংসা করতে দেব আমার এবং আমার প্রথমজাত পুত্রদের, বিস্ময়কর কাজের, এবং আমার ব্যক্তিত্বের প্রকাশিত রূপের। আমি প্রশংসার ধ্বনিকে সমগ্র ব্রহ্মাণ্ডে ও পৃথিবীর অন্তাবধি প্রতিধ্বনিত হতে দেব, পাহাড়, নদী এবং সমস্ত কিছু কাঁপিয়ে, এবং শয়তানকে আমি সম্পূর্ণরূপে অবমাননায় নিমজ্জিত করব। আমি আমার সাক্ষ্য ব্যবহার করে সমগ্র দুষ্ট ও পুরনো পৃথিবীকে ধ্বংস করব, এবং এক পবিত্র ও কলুষমুক্ত নতুন পৃথিবী সৃষ্টি করব। (আমি যখন বলি যে সূর্য, চন্দ্র ও মহাজাগতিক বস্তুপুঞ্জ ভবিষ্যতে পাল্টাবে না, আমি এই অর্থে তা বলি না যে পুরাতন বিশ্ব এখনও বর্তমান, বরং এই অর্থে বলি যে সমগ্র বিশ্ব সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হবে এবং পুরনো বিশ্ব প্রকিস্থাপিত হবে। আমি ব্রহ্মাণ্ডকে প্তিস্থাপিত করতে চাই না।) শুধুমাত্র তখনই এটি আমার ইচ্ছার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ এক বিশ্ব হয়ে উঠবে যাতে এখনকার মতো অবদমন থাকবে না, এখনকার মতো মানুষের ওপর মানুষের শোষণও থাকবে না। বরং দেহের মধ্যে সম্পূর্ণ ন্যায্যতা ও যৌক্তিকতা থাকবে। (যদিও আমি বলছি সম্পূর্ণ ন্যায্যতা ও যৌক্তিকতা থাকবে, তা দেহের মধ্যে থাকবে; তা আমার রাজ্যের থেকে অনেকটাই আলাদা হবে—আকাশ পাতাল পার্থক্য থাকবে; দুটির মধ্যে তুলনা করার কোনো উপায় নেই—যতই হোক, মানুষের পৃথিবী মানুষের পৃথিবীই, আর আধ্যাত্মিক জগৎ আধ্যাত্মিক জগৎ।) সেই সময়, আমার প্রথমজাত পুত্রগণ ও আমি এইরকম এক পৃথিবীর ওপর শাসন করব (এই পৃথিবীতে, শয়তানের তরফ থেকে কোনো বিঘ্ন ঘটবে না, কারণ আমি শয়তানকে সম্পূর্ণরূপে বিনষ্ট করব), কিন্তু তথাপি আমাদের জীবন রাজ্যের জীবন হবে, যা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। যুগ যুগান্ত জুড়ে এমন কোনো মানুষ পাওয়া যাবে না (তা সে যতই বিশ্বাসী হোক) যে এই ধরণের জীবনের অভিজ্ঞতা লাভ করেছে, কারণ সেই যুগগুলিতে আমার প্রথমজাত পুত্র রূপে কাজ করার মতো কেউ ছিল না, এবং তারা পরেও আমার কর্মে নিয়োজিত থাকবে। যদিও এই সব সেবা প্রদানকারীরা বিশ্বস্ত, শেষমেশ তারা হল শয়তানের উত্তরাধিকারী যাদের আমি জয় করেছি, তাই দেহের মৃত্যুর পর, তারা আমার সেবার উদ্দেশ্যে আবারও তারা মানবিক বিশ্বে জন্মগ্রহণ করে; এই হল “পুত্রেরা অবশেষে পুত্রই এবং সেবা প্রদানকারীরা অবশেষে শয়তানের বংশধর” কথাটির অর্থ। যুগ যুগ ধরে এ কথা অজানা যে আজকের প্রথমজাত পুত্রদের জন্য কতজন সেবা প্রদানকারী আছে, এই সব সেবাপ্রদানকারীর কেউই পালাতে পারবে না, এবং আমি তাদের অনন্তকাল আমার সেবা করযে বাধ্য করব। তাদের প্রকৃতি বিবেচনা করলে দেখা যাবে যে তারা সবাই শয়তানের সন্তান, এবং তারা সবাই আমাকে প্রতিরোধ করে, এবং যদিও তারা আমার সেবা করে, তা তারা করতে বাধ্য এবং তাদের আর কোনো বিকল্প নেই বলেই করে। এর কারণ সবই আমার নিয়ন্ত্রণাধীন, এবং যে সেবা প্রদানকারীদের আমি ব্যবহার করি তাদের অন্তাবধি আমার সেবা করতেই হবে। এভাবেই আজও এমন অনেক মানুষ আছে যাদের প্রকৃতি নবী ও প্রেরিত শিষ্যদের প্রকৃতির সমরূপ, কারণ তারা একই আত্মাযুক্ত। অতএব এখনও এমন অনেক সেবা প্রদানকারী আছে যারা আমার কাজে ব্যস্ত, কিন্তু পরিশেষে (এরা ছয় হাজার বছর ধরে নিরবধি আমার সেবায় নিযুক্ত, সুতরাং এরা সেবা প্রদানকারীর গোষ্ঠীভুক্ত), কেউই যুগ যুগ ধরে যা আশা করে এসেছে তা অর্জন করতে পারে না, কারণ আমি যা প্রস্তুত করেছি তা তাদের জন্য নয়।

যা কিছু আমার তা চোখের সামনে ইতোমধ্যেই অর্জিত হয়েছে; আমি আমার প্রথমজাত পুত্রদের আমার গৃহে এবং আমার পাশে ফেরাব, পুনর্মিলিত হওয়ার জন্য। কারণ আমি বিজয়ী হয়ে ফিরেছি এবং সম্পূর্ণরূপে গৌরব অর্জন করেছি, আমি তোমাদের ফিরিয়ে নিয়ে যেতে এসেছি। অতীতে কিছু মানুষ ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল, “পাঁচজন জ্ঞানী কুমারী ও পাঁচজন মুর্খ কুমারী।” যদিও এই ভবিষ্যদ্বাণী সম্পূর্ণ ঠিক নয়, পুরোপুরি ভুলও নয়—তাই আমি তোমাদের এর ব্যাখ্যা দিতে পারি। “পাঁচজন জ্ঞানী কুমারী ও পাঁচজন মুর্খ কুমারী” একসাথে কোনো নির্দিষ্ট সংখ্যক বা নির্দিষ্ট ধরণের মানুষের দিকে ইঙ্গিত করে না। “পাঁচজন জ্ঞানী কুমারী” মানুষের নির্দিষ্ট সংখ্যার দ্যোতক এবং “পাঁচজন মূর্খ কুমারী” নির্দিষ্ট ধরণ সূচিত করে কিন্তু এদের মধ্যে কোনোটিই প্রথমজাত পুত্রদের চিহ্নিত করে না। বরং তারা সৃষ্টির অবভাস বহন করে। এই জন্যই অন্তিম সময়ে তাদের তেল প্রস্তুত করতে বলা হয়েছে। (সৃষ্টিতে আমার গুণাবলী নেই; যদি তাদের জ্ঞানী হতে হয়, তাদের তৈল প্রস্তুত করতে হবে এবং এভাবেই আমার বাণী দ্বারা ঋদ্ধ হতে হবে।) “পাঁচজন জ্ঞানী কুমারী” আমার সৃষ্ট মানুষদের মধ্যে আমার পুত্র ও আমার স্বগোত্রীয়দের চিহ্নিত করে। তাদের কুমারী বলার কারণ হল আমি তাদের অর্জন করেছি, পৃথিবীতে জন্মানো সত্ত্বেও তাদের পবিত্র বলা যায়, তাই তাদের কুমারী বলা হয়। পূর্বোক্ত “পাঁচ” সংখ্যাটি আমার সেই পুত্র ও স্বগোত্রীয়ের সংখ্যা যাদের নিয়তি আমি পূর্বনির্ধারিত করেছি।“পাঁচজন মূর্খ কুমারী” সেবা প্রদানকারীদের চিহ্নিত করে, কারণ তারা আমার সেবা করে জীবনের প্রতি সামান্যতম গুরুত্ব আরোপ না করে, শুধুমাত্র বাইরের বিষয়সমূহ ধাওয়া করে (যেহেতু তাদের মধ্যে আমার গুণাবলী নেই, তারা যা-ই করুক, তা বাহ্যিক বিষয়), এবং তারা আমার যোগ্য সহায়ক হয়ে উঠতে অক্ষম, তাই তাদের “মূর্খ কুমারী” বলা হয়। পূর্বোক্ত “পাঁচ” সংখ্যাটি শয়তানের দ্যোতক, এবং তাদের “কুমারী” বলার অর্থ তারা আমার দ্বারা বিজিত হয়েছে এবং আমার সেবায় অনুমোদিত হয়েছে—কিন্তু এ ধরণের ব্যক্তিরা পবিত্র নয়, তাই তাদের সেবা, প্রদানকারী বলা হয়।

পূর্ববর্তী: অধ্যায় ১১৫

পরবর্তী: অধ্যায় ১১৭

প্রতিদিন আমাদের কাছে 24 ঘণ্টা বা 1440 মিনিট সময় থাকে। আপনি কি ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভের জন্য তাঁর বাক্য শিখতে 10 মিনিট সময় দিতে ইচ্ছুক? শিখতে আমাদের ফেলোশিপে যোগ দিন। কোন ফি লাগবে না।

সেটিংস

  • লেখা
  • থিমগুলি

ঘন রং

থিমগুলি

ফন্টগুলি

ফন্ট সাইজ

লাইনের মধ্যে ব্যবধান

লাইনের মধ্যে ব্যবধান

পৃষ্ঠার প্রস্থ

বিষয়বস্তু

অনুসন্ধান করুন

  • এই লেখাটি অনুসন্ধান করুন
  • এই বইটি অনুসন্ধান করুন

Messenger-এর মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন