অধ্যায় ৪৫

একদা আমার গৃহে সংরক্ষণের নিমিত্ত আমি মনোরম দ্রব্যসকল নির্বাচন করেছিলাম, যাতে গৃহের অভ্যন্তরটি নিরুপম ঐশ্বর্যে সুশোভিত হয়ে ওঠে, এবং এর থেকে আমি আনন্দলাভ করেছিলাম। কিন্তু আমার প্রতি মানুষের মনোভঙ্গি ও তাদের প্রণোদনার দরুন, এই কার্য সরিয়ে রেখে অন্য কার্যের সম্পাদন ব্যতীত আমার কোনো গত্যন্তর ছিল না। মানুষের প্রণোদনাকে আমি স্বীয় কার্য নিষ্পাদনে প্রযুক্ত করবো, সকল বস্তুকে আমারই সেবাকল্পে সুনিপুণভাবে পরিচালিত করবো, এবং ফলস্বরূপ আমার গৃহকে আর তমসাচ্ছন্ন ও পরিত্যক্ত থাকতে দেবো না। একদা মানুষের মাঝে আমি লক্ষ্য রেখেছিলাম: সকল রক্ত-মাংসের সত্তা এক হতচেতন অবস্থার মধ্যে ছিল, এবং একটি বস্তুও আমার অস্তিত্বের আশীর্বাদের অভিজ্ঞতা লাভ করেনি। মানুষ আশীর্বাদের মাঝে জীবনধারণ করে, অথচ তারা কতখানি আশীর্বাদধন্য তা-ই জানে না। অদ্যাবধি যদি মানবজাতির প্রতি আমার আশীর্বাদ বিদ্যমান না থাকতো, তাহলে মানবজাতির মাঝে কে-ই বা বর্তমান কাল পর্যন্ত ধ্বংসপ্রাপ্ত না হয়ে টিকে থাকতে সক্ষম হতো? মানুষ যে জীবিত আছে সেটিই আমার আশীর্বাদ, এবং এর অর্থ সে আমার আশীর্বাদের মাঝে বাস করে, কারণ প্রাথমিকভাবে তার কিছুই ছিল না, কারণ আদিতে ধরিত্রীর বুকে ও অন্তরীক্ষের নিচে জীবনধারণ করার মতো মূলধনই তার ছিল না; আজ মানুষের প্রতি মদতদান আমি অব্যাহত রাখি, এবং শুধুমাত্র এই কারণেই মৃত্যুর কবল এড়িয়ে সে আমার সম্মুখে দণ্ডায়মান থাকার সৌভাগ্যের অধিকারী। মানুষ মনুষ্য-অস্তিত্বের রহস্যসমূহের সারসংক্ষেপ করেছে, কিন্তু কেউ কখনো একে আমার আশীর্বাদ বলে উপলব্ধি করেনি। ফলস্বরূপ, সকল মানুষ জগতের অবিচারকে অভিসম্পাত করে, এবং সকলেই নিজেদের জীবনের নিরানন্দের দরুন আমার বিরুদ্ধে অনুযোগ করে। আমার আশীর্বাদ বিনা, আজকের এই দিন প্রত্যক্ষ করতো? স্বাচ্ছন্দ্যের মধ্যে বসবাসে অক্ষম বলে সকল মানুষ আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে। মনুষ্যজীবন যদি উৎফুল্ল ও আনন্দোচ্ছল হতো, মনুষ্যহৃদয়ের অভ্যন্তরে যদি কবোষ্ণ “বসন্ত সমীরণ” প্রেরণ করা হতো, তার সমগ্র শরীরে যদি তা অপ্রতিম সুখানুভূতি সঞ্চারিত করতো এবং সামান্যতম বেদনাও ভোগ করতে না হতো, তাহলে কোন মানুষ-ই বা অনুযোগরত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করতো? মানুষের নিঃশর্ত আন্তরিকতা অর্জনের ক্ষেত্রে আমি নিরতিশয় সমস্যার সম্মুখীন হই, কারণ মানুষের মাত্রাতিরিক্ত রকমের সুচতুর ছক কষেছে—যা অতি সহজেই যেকারো মস্তক ঘূর্ণিত করার পক্ষে যথেষ্ট। কিন্তু আমি আপত্তি উত্থাপন করলে, আমার প্রতি তারা নিরুত্তাপ আন্তরিকতাশূন্য আচরণ করে এবং আমায় উপেক্ষা করে, কারণ আমার আপত্তিসমূহ তাদের আত্মাকে স্পর্শ করেছে, যার ফলে নৈতিকতার দিক দিয়ে নিজেদের আপাদমস্তক উন্নীত করতে তারা অক্ষম, এবং সেকারণেই মানুষ আমার অস্তিত্বকে ঘৃণা করে, কারণ সর্বদাই আমি তাদের “উৎপীড়ন” করতে পছন্দ করি। আমার বাক্যের কারণে, মানুষ নৃত্য-গীতে ব্যাপৃত হয়; আমার বাক্যের দরুন, নীরবে তারা মাথানত করে; এবং আমার বাক্যের প্রভাবেই, কান্নায় ভেঙে পড়ে। আমার বাক্যে, মানুষ নিরাশ হয়; আমার বাক্যে, উদ্বর্তনের নিমিত্ত তারা আলোক লাভ করে। আমার বাক্যের দরুন তারা দিবারাত্র বিনিদ্র অবস্থায় ছটফট করে, এবং আমার বাক্যের কারণেই, সর্বত্র সবেগে ধাবিত হয়। আমার বাক্যসমূহ মানুষকে মৃতস্থানে নিমজ্জিত করে, তারপর তাদের শাস্তির মধ্যে নিমজ্জিত করে—কিন্তু, তাদের অজ্ঞাতসারেই, মানুষ আমার আশীর্বাদও উপভোগ করে। এ কি মানুষের অর্জনসাধ্য? তা কি মানুষের অক্লান্ত পরিশ্রমের বিনিময়ে প্রাপ্তব্য? আমার বাক্যের সমন্বয়সাধন কে-ই বা এড়াতে পারে? সুতরাং, মানুষের অপারগতার কারণে, মানবজাতিকে আমি আমার বাক্যসমূহ প্রদান করি, এইভাবে স্বীয় বাক্যের সাহায্যে মানুষের ঘাটতিগুলির পুষ্টিসাধন করি, মানবজাতির জীবনে অতুলনীয় ঐশ্বর্য এনে দিই।

মানুষের কথাবার্তা ও কাজকর্মকে আমি প্রায়শই পরীক্ষা করে দেখি। তাদের আচরণ ও মুখভঙ্গিমায় আমি প্রভূত “রহস্য” আবিষ্কার করেছি। অন্যদের সাথে মানুষের মিথষ্ক্রিয়ায়, “গোপন প্রস্তুতপ্রণালী” কার্যত প্রধান আসন অলঙ্কৃত করে থাকে—সেকারণেই, মানুষের সাথে মেলামেশাকালে আমি “মানবীয় মিথষ্ক্রিয়ার গোপন প্রস্তুতপ্রণালী” লাভ করি, যাতে প্রতিপন্ন হয় যে মানুষ আমায় ভালোবাসে না। মানুষের খামতির কারণে আমি প্রায়শই তাদের তিরস্কার করি, তবু তাদের আস্থা অর্জনে আমি অসমর্থ। আমি যে তাকে হত্যা করবো তাতে মানুষের অনিচ্ছা, কারণ মানুষের “মানবীয় মিথষ্ক্রিয়ার গোপন প্রস্তুতপ্রণালী”-তে এমন কখনও আবিষ্কৃত হয়নি যে মানুষ কোনো মারাত্মক দুর্যোগ ভোগ করেছে—দুর্দৈবকালে সে নিছকই কিছু বিপত্তির সম্মুখীন হয়েছে। আমার বাক্যের কারণে মানুষ আর্তনাদ করে, এবং অনুনয়ে সর্বদাই আমার হৃদয়হীনতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ উদ্গীরিত হয়। মনে হয় বুঝি তাদের সকলেই মানুষের প্রতি আমার প্রকৃত “প্রেম”-এর অনুসন্ধান করছে—কিন্তু আমার কঠোর বাক্যসমূহের ভিতর তারা আমার ভালোবাসার খোঁজ কীভাবে পেতে পারে? ফলস্বরূপ, আমার বাক্যের দরুন তারা নিয়তই আশাহত হয়। মনে হয় যেন-বা, আমার বাক্যগুলি পাঠ করামাত্র তারা করাল “মৃত্যুদূত”-কে প্রত্যক্ষ করে, সেহেতু আতঙ্কে কম্পিত হয়। এতে আমি বিমর্ষ হই: দেহধারী মানুষ, যারা কিনা মৃত্যুর মাঝে বাস করে, তারা কেন নিরন্তর মৃত্যুভয়ে শঙ্কিত হবে? মানুষ ও মৃত্যু কি চরম শত্রুভাবাপন্ন? মৃত্যুভয় মানুষকে সততই প্রপীড়িত করে কেন? তাদের জীবনের “ব্যতিক্রমী” অভিজ্ঞতাসমূহ জুড়ে, তারা কি কেবল অল্পস্বল্প মৃত্যুর অভিজ্ঞতাই লাভ করে? তাদের বক্তব্যসমূহে মানুষ নিয়তই কেন আমার বিরুদ্ধে অনুযোগ করে? সেকারণেই, আমি মানবজীবনের চতুর্থ প্রবচনটি নিম্নরূপে সারসংক্ষেপ করি: মানুষ অতি অল্প পরিমাণেই আমার আজ্ঞাকারী, এবং সেহেতু অনুক্ষণ তারা আমায় ঘৃণা করে। মানুষের ঘৃণার কারণে, আমি প্রায়শই প্রস্থান করি। নিজেকে কেন আমি এই পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে নিয়ে যাবো? মানুষের মনে নিয়তই কেন আমি ঘৃণার উদ্রেক করবো? আমার অস্তিত্বকে মানুষ যখন সাদর সম্ভাষণ জানায় না, তখন নির্লজ্জের মতো কেন আমি মানুষের গৃহমধ্যে বসবাস করবো? “তল্পিতল্পা” গুটিয়ে মানুষকে পরিত্যাগ করে যাওয়া ভিন্ন আমার অন্য বিকল্প নেই। কিন্তু আমাকে বিদায়দান মানুষের কাছে দুঃসহ, এবং তারা কখনোই আমায় যেতে দিতে চায় না। আমি প্রস্থান করবো এবং ফলস্বরূপ জীবনধারণের জন্য যাকিছুর উপর তারা নির্ভর করে সেগুলি হারাবে, এই ভয়ে গভীরভাবে শঙ্কিত হয়ে তারা বিলাপ ও অশ্রুপাত করে। তাদের কাকুতিপূর্ণ চাহনি দেখে আমার হৃদয় দ্রবীভূত হয়। বিশ্বের সকল পাথারমাঝে কে-ই বা আমায় ভালোবাসতে সক্ষম? মানুষ আবিল সলিলে আচ্ছাদিত, সামুদ্রিক শক্তি তাকে গ্রাস করেছে। মানুষের অবাধ্যতাকে আমি ঘৃণা করি, তথাপি সমগ্র মানবজাতির দুর্ভাগ্যের দরুন আমি অনুকম্পাও অনুভব করি—কারণ, যতোই হোক, মানুষ আজও প্রপীড়নের শিকার। মানুষ যখন দুর্বল ও অক্ষম, তখন কীভাবে তাকে আমি জলরাশিমাঝে নিক্ষেপ করতে পারি? সে যখন ভূলুণ্ঠিত তখন তাকে পদাঘাত করবো—আমি কি এতোই নিষ্ঠুর? আমার হৃদয় কি এতোই নিষ্করুণ? মানবজাতির প্রতি আমার মনোভঙ্গির কারণেই মানুষ আমার সাথে এই যুগে প্রবেশ করে, এবং সেই একই কারণে আমার সঙ্গে সে এই ব্যতিক্রমী দিবানিশিগুলি অতিবাহিত করেছে। মানুষ আজ উল্লাসে ফেটে পড়েছে, আমার স্নেহশীলতার বিষয়ে তারা এক গভীরতর বোধ অর্জন করেছে, এবং আমায় তারা প্রবল উৎসাহে ভালোবাসে, কারণ তাদের জীবনে প্রাণশক্তি এসেছে, এবং তারা আর পৃথিবীর প্রান্তদেশে পরিভ্রমণরত অমিতব্যয়ী আত্মজস্বরূপ নয়।

মানুষের সাথে আমার বসবাসকালে, মানুষ আমার উপর নির্ভর করে, এবং যেহেতু সকল বিষয়ে আমি মানুষের প্রতি সহানুভূতিশীল এবং তার প্রতি আমার তত্ত্বাবধানে যত্নবান, সেহেতু মানুষ চিরকাল আমার উষ্ণ আলিঙ্গনের মধ্যে জীবনধারণ করে, প্রবহমান বায়ু, মুষলধারে বৃষ্টিপাত, বা দাহক রৌদ্রের কোনোটাই তাদের সহ্য করতে হয় না; মানুষ প্রফুল্লতার মাঝে জীবনযাপন করে এবং আমায় এক স্নেহময়ী মাতা হিসাবে গণ্য করে। মানুষ কাচঘরে রাখা ফুলের মতো, “প্রকৃতিক বিপর্যয়”-এর প্রবল আক্রমণ প্রতিরোধে নিতান্তই অপারগ, দৃঢ়ভাবে দাঁড়াতে চিরতরে অক্ষম। সেকারণেই আমি তাদের গর্জনশীল সমুদ্রের পরীক্ষার মাঝে স্থাপন করি, এবং তারা নিরন্তর “কম্পিত” না হয়ে পারে না। বস্তুত তাদের কোনো প্রতিরোধ-ক্ষমতাই নেই—এবং তাদের আত্মিক উচ্চতা অতি নগণ্য এবং শরীর অত্যন্ত দুর্বল বলে, আমি এক ভারাক্রান্তি বোধ করি। এভাবে, নিজেদের অজান্তেই, মানুষ আমার পরীক্ষাসমূহের সম্মুখীন হয়, কারণ তারা অতি ভঙ্গুর, এবং গর্জনশীল বায়ু ও দাহক রৌদ্র সহনে অক্ষম। এই-ই কি আমার বর্তমান কার্য নয়? আমার পরীক্ষার সম্মুখীন হয়ে মানুষ সর্বদাই কেন কান্নায় ভেঙে পড়ে? আমি কি তাদের উপর কোনো অবিচার করছি? আমি কি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাদের হত্যা করছি? মানুষের যে অবস্থা প্রীতিপ্রদ, তার মৃত্যু কেন ঘটে, কেন আর কখনো তা পুনরুত্থিত হয় না? মানুষ সর্বদাই আমায় আঁকড়ে ধরে এবং ছাড়তে চায় না; এর কারণ হল তারা কখনোই স্বাবলম্বী হয়ে জীবনধারণে সক্ষম হয়নি, সততই আমার হস্তের দ্বারা নিজেদেরকে চালিত হতে দিয়েছে, অন্য কেউ তাদের ছিনিয়ে নেবে ভেবে গভীরভাবে আতঙ্কিত থেকেছে। তাদের সমগ্র জীবনই কি আমার দ্বারা পরিচালিত নয়? তাদের অব্যবস্থিত জীবৎকালে, উত্থান-পতন অতিক্রম করে যাওয়ার সময়, তারা প্রভূত গোলযোগের অভিজ্ঞতা লাভ করেছে—তা কি আমারই হস্তসম্ভূত ছিল না? আমার অন্তরকে উপলব্ধি করতে মানুষ সততই অক্ষম কেন? কেন তারা আমার শুভ অভিপ্রায়সমূহকে নিরন্তর ভুল বোঝে? ধরিত্রীর বুকে আমার কার্য কেন মসৃণগতিতে অগ্রসর হতে পারে না? মানুষের দুর্বলতার দরুন নিয়তই তাকে আমি পরিহার করেছি, যা আমায় বিষাদে ভরিয়ে তোলে: মানুষের মাঝে আমার কার্যের পরবর্তী ধাপ কেন নিষ্পন্ন করা যায় না? সেকারণেই আমি নীরব হয়ে যাই, সতর্কতার সাথে তার মূল্যায়ন করি: মানুষের ত্রুটিসমূহের দ্বারা অনুক্ষণ আমি সীমাবদ্ধ কেন? আমার কার্যে সর্বদাই প্রতিবন্ধকতা কেন আসে? আজও মানুষের থেকে আমি কোনো পূর্ণাঙ্গ উত্তর খুঁজে পাইনি, কারণ মানুষের আচরণে সততই দ্বিচারিতা রয়েছে, কখনো সে স্বাভাবিক নয়; হয় সে অস্থিমজ্জাগতভাবে আমায় ঘৃণা করে, নয়তো আমার প্রতি তার রয়েছে চরম ভালোবাসা। আমি, স্বয়ং স্বাভাবিক ঈশ্বর, এমন মানবকৃত উৎপীড়ন সহনে অপারগ। মানুষ যেহেতু নিয়তই মানসিকভাবে অস্বাভাবিক, সেহেতু আপাতদৃষ্টিতে মানুষের ব্যাপারে আমায় কিছুটা শঙ্কিত দেখায়, সুতরাং মানুষের প্রতিটি চালচলন লক্ষ্য করে আমার মনে তার অস্বাভাবিকতার চিন্তা উদিত হয়। অনিচ্ছাকৃতভাবে মানুষের রহস্য আমি আবিষ্কার করে ফেলেছি: দেখা যাচ্ছে যে তার নেপথ্যে একজন উপদেষ্টা রয়েছে; ফলস্বরূপ মানুষ সর্বদাই সাহসী ও আত্মবিশ্বাসী, যেন-বা তারা কোনো ন্যায্য কাজ করেছে। এইভাবে, মানুষ নিরন্তর প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার ভান করে, এবং “ছোট্ট শিশু”-কে মিষ্টকথায় পরিতুষ্ট করে। মানুষের অভিনয় দেখে আমি ক্রোধে ক্ষিপ্ত না হয়ে পারি না: মানুষ নিজেদের প্রতি এতো প্রীতিশূন্য ও অশ্রদ্ধাপূর্ণ কেন? কেন তারা নিজেদের সম্পর্কে অনবহিত? আমার বাক্যসমূহ কি তিরোহিত হয়েছে? আমার বাক্যসমূহ কি মানুষের শত্রু? আমার বাক্যগুলি পাঠকালে মানুষ আমার প্রতি কেন রুষ্ট হয়ে ওঠে? আমার বাক্যগুলির সাথে সর্বদাই মানুষ তাদের নিজস্ব চিন্তাভাবনাসমূহ যুক্ত করে কেন? আমি কি মানুষের প্রতি নিতান্তই যৌক্তিকতাহীন? এই সম্পর্কে, আমার বাক্যনিচয়ে অন্তর্ধৃত বিষয়গুলি সম্পর্কে, সকল মানুষের গভীরভাবে চিন্তা করা উচিত।

মে ২৪, ১৯৯২

পূর্ববর্তী: অধ্যায় ৪৪

পরবর্তী: অধ্যায় ৪৬

প্রতিদিন আমাদের কাছে 24 ঘণ্টা বা 1440 মিনিট সময় থাকে। আপনি কি ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভের জন্য তাঁর বাক্য শিখতে 10 মিনিট সময় দিতে ইচ্ছুক? শিখতে আমাদের ফেলোশিপে যোগ দিন। কোন ফি লাগবে না।

সেটিংস

  • লেখা
  • থিমগুলি

ঘন রং

থিমগুলি

ফন্টগুলি

ফন্ট সাইজ

লাইনের মধ্যে ব্যবধান

লাইনের মধ্যে ব্যবধান

পৃষ্ঠার প্রস্থ

বিষয়বস্তু

অনুসন্ধান করুন

  • এই লেখাটি অনুসন্ধান করুন
  • এই বইটি অনুসন্ধান করুন

Messenger-এর মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন