ঈশ্বরের প্রতিদিনের বাক্য: ঈশ্বরের কাজ সম্বন্ধে জানা | উদ্ধৃতি 219
এটাই সেই সময় যখন আমার আত্মা অসামান্য কাজ সম্পাদিত করে, এবং আমি অইহুদি দেশে আমার কাজ শুরু করি। তদুপরি, এটাই সেই সময় যখন আমি সমস্ত সৃষ্ট...
ঈশ্বরের আবির্ভাবের জন্য যারা আকুলভাবে অপেক্ষা করছেন তাদের সবাইকে স্বাগত জানাই!
এই বিশাল জগতে, মহাসমুদ্রের পলি জমে মাটি তৈরি হচ্ছে, আর মাটি ভেসে গিয়ে মহাসমুদ্রে ডুবে যাচ্ছে, বারংবার। সবকিছু যাঁর শাসনে চলে, সেই পরমাত্মা ছাড়া আর কেউ এই মানবজাতিকে নেতৃত্ব দিতে ও দিশা দেখাতে পারে না। এমন সর্বশক্তিমান কেউ নেই যে এই মানবজাতির জন্য কষ্ট করতে বা প্রস্তুতি নিতে পারবে। এই মানবজাতিকে নেতৃত্ব দিয়ে আলোকিত গন্তব্যের দিকে নিয়ে যেতে পারবে এবং জাগতিক অন্যায় থেকে মুক্ত করতে পারবে, এমন অন্য কেউ থাকার সম্ভাবনা তো আরও কম। ঈশ্বর মানবজাতির ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে শোকার্ত হন, তিনি মানব জাতির অধঃপতন নিয়ে দুঃখ পান, আর ব্যথাতুর হন এই দেখে যে, মানব জাতি ধাপে ধাপে এমন ধ্বংসের পথে এগিয়ে চলেছে, যেখান থেকে আর ফিরে আসার পথ নেই। কেউ কখনও ভেবে দেখে নি যে এই মানবজাতি, যে ঈশ্বরকে কষ্ট দিয়ে, তাঁকে পরিত্যাগ করে, মন্দের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছে, সে আসলে কোন দিকে এগিয়ে চলেছে। ঠিক এই কারণেই কেউই ঈশ্বরের আক্রোশকে অনুভব করতে পারে না, ঈশ্বরকে সন্তুষ্ট করার পথ খোঁজার, বা তাঁর কাছে যাওয়ার চেষ্টা করে না, আর সবচেয়ে বড় কথা হল, এই কারণেই কেউ ঈশ্বরের কষ্ট ও বেদনা অনুধাবন করার চেষ্টাও করে না। এমনকি ঈশ্বরের বাক্য শোনার পরও, মানুষ তার নিজের পথেই চলতে থাকে, ঈশ্বরকে এড়িয়ে চলতে চায়, ঈশ্বরের অনুগ্রহ ও যত্ন পরিহার করে, আর তাঁর সত্যের থেকে দূরে সরে গিয়ে নিজেকে ঈশ্বরের শত্রু শয়তানের কাছে বিক্রি করে দিতে বেশী পছন্দ করে। কেউ কি চিন্তা করেছে—যদি মানুষ তার একগুঁয়েমি বজায় রাখে—তাহলে সেই মানবজাতির প্রতি ঈশ্বর কেমন আচরণ করবেন, যে একবারও পিছনে না তাকিয়ে তাঁকে খারিজ করেছে? কেউ জানে না যে ঈশ্বর বারবার মানুষকে স্মরণ করিয়ে দেন এবং উপদেশ দেন, কারণ তিনি নিজের হাতে এমন এক বিপর্যয় প্রস্তুত করে রেখেছেন যেমনটা আগে কখনও হয়নি, এমন এক দুর্যোগ যা মানুষের দেহ ও আত্মার পক্ষে অসহনীয় হবে। এই বিপর্যয় কেবল দেহের জন্য নয়, আত্মার জন্যও শাস্তিস্বরূপ। তোমাকে জানতে হবে: ঈশ্বরের পরিকল্পনা ভেঙে গেলে, তাঁর মনে করানোর প্রচেষ্টা ও উপদেশ নিষ্ফল হলে, তাঁর ক্রোধের আগুন কীভাবে জ্বলে উঠবে? সৃষ্ট কোনো জীবের দর্শন বা শ্রবণ অভিজ্ঞতায় যা পূর্বে কখনো অনুভূত হয়নি। আর তাই বলছি, যে এই বিপর্যয় অভূতপূর্ব, এবং এর পুনরাবৃত্তি আর কখনও ঘটবে না। কেননা ঈশ্বরের পরিকল্পনা হল মানবজাতিকে কেবল একবারের জন্য সৃষ্টি করা আর তাদেরকে তিনি কেবল একবারই উদ্ধার করবেন। এটাই প্রথমবার, আর এটাই শেষ। তাই, ঈশ্বর এবার যে কতটা শ্রমসাধ্য অভিপ্রায় এবং ঐকান্তিক প্রত্যাশা সহকারে মানবজাতিকে উদ্ধার করছেন সেটা কেউ হৃদয়ঙ্গম করতে পারে না।
—বাক্য, খণ্ড ১, ঈশ্বরের আবির্ভাব ও তাঁর কার্য, ঈশ্বর হলেন মানুষের জীবনের উৎস
প্রতিদিন আমাদের কাছে 24 ঘণ্টা বা 1440 মিনিট সময় থাকে। আপনি কি ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভের জন্য তাঁর বাক্য শিখতে 10 মিনিট সময় দিতে ইচ্ছুক? শিখতে আমাদের ফেলোশিপে যোগ দিন। কোন ফি লাগবে না।
এটাই সেই সময় যখন আমার আত্মা অসামান্য কাজ সম্পাদিত করে, এবং আমি অইহুদি দেশে আমার কাজ শুরু করি। তদুপরি, এটাই সেই সময় যখন আমি সমস্ত সৃষ্ট...
ঈশ্বরবিশ্বাসী হওয়ার পর থেকে মানুষ আজ পর্যন্ত কী অর্জন করেছে? ঈশ্বর সম্পর্কে তুমি কী জানতে পেরেছো? ঈশ্বরে বিশ্বাস করে তোমার মধ্যে কতটা...
এবার ঈশ্বর কার্যসম্পাদন করতে কোনো অধ্যাত্মশরীরে আসেননি, এসেছেন সাধারণ রূপে। সর্বোপরি, এটা শুধু ঈশ্বরের দ্বিতীয় অবতারের চেহারা নয়, এই...
অন্তিম সময়ের কার্যে প্রতীক এবং বিস্ময়ের প্রকাশের চেয়ে বাক্য বেশি শক্তিশালী, এবং বাক্যের ক্ষমতা প্রতীক এবং বিস্ময়কে ছাড়িয়ে যায়। সেই বাক্য...