ঈশ্বরের প্রতিদিনের বাক্য: মানবজাতির দুর্নীতি উদ্ঘাটিত করা | উদ্ধৃতি 328
তোমরা তোমাদের সমস্ত কাজে ন্যায়পরায়ণতার অনুশীলন করো কিনা এবং তোমাদের সমস্ত কাজ ঈশ্বর পর্যবেক্ষণ করেন কিনা তা জানার জন্য নিজেদের অন্তরে খুঁজে...
ঈশ্বরের আবির্ভাবের জন্য যারা আকুলভাবে অপেক্ষা করছেন তাদের সবাইকে স্বাগত জানাই!
কেন তুমি ঈশ্বরে বিশ্বাস করো? অধিকাংশ মানুষ এই প্রশ্ন দ্বারা বিভ্রান্ত হয়। বাস্তববাদী ঈশ্বর এবং স্বর্গের ঈশ্বর সম্পর্কে তাদের সর্বদা দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে, যা দেখায় যে ঈশ্বরকে মান্য করার জন্য তারা তাঁকে বিশ্বাস করে না, বরং তা করে থাকে কিছু সুবিধা পাওয়ার জন্য, বা বিপর্যয়ের কারণে যে দুর্দশা নেমে আসে তা থেকে পরিত্রাণ পেতে; শুধুমাত্র তখনই তারা কিছুটা আজ্ঞাকারী হয়। তাদের আজ্ঞাকারিতা শর্তসাপেক্ষ; তা তাদের নিজস্ব ব্যক্তিগত প্রত্যাশা পূরণের উদ্দেশ্যে, এবং তাদের ওপর জোর করে চাপিয়ে দেওয়া। তাহলে, তুমি ঈশ্বরে ঠিক কেন বিশ্বাস করো? তা যদি শুধুমাত্র তোমার প্রত্যাশা পূরণ এবং ভাগ্যের জন্য হয়, তাহলে বরং ঈশ্বরকে আদৌ বিশ্বাস না করাই ভালো। এই ধরনের বিশ্বাস হল আত্ম-প্রতারণা, নিজেকে আশ্বাস দেওয়া, এবং আত্ম-প্রশংসা। তোমার বিশ্বাস যদি ঈশ্বরের প্রতি আজ্ঞাকারিতার ভিত্তির উপর নির্মিত না হয়, তবে তাঁর বিরোধিতা করার জন্য তোমাকে শেষ পর্যন্ত শাস্তি পেতে হবে। যারা তাদের বিশ্বাসে ঈশ্বরের প্রতি আজ্ঞাকারী হতে চায় না তারা সবাই তাঁর বিরোধিতা করে। ঈশ্বর মানুষকে সত্যের সন্ধান করতে বলেন, যাতে তারা তাঁর বাক্যের জন্য ব্যাকুল হয়ে ওঠে, তাঁর বাক্য ভোজন ও পান করে, এবং সেগুলি অনুশীলন করে, যাতে তারা ঈশ্বরের প্রতি আজ্ঞাকারী হয়ে উঠতে পারে। যদি এগুলিই তোমার প্রকৃত উদ্দেশ্য হয়, তবে ঈশ্বর অবশ্যই তোমার উত্থান ঘটাবেন, এবং অবশ্যই তোমায় অনুগ্রহ করবেন। এমনটি সন্দেহের ঊর্ধ্বে এবং অপরিবর্তনীয়। যদি তোমার উদ্দেশ্য ঈশ্বরকে মান্য করা না হয় এবং তোমার অন্যান্য উদ্দেশ্য থাকে, তবে তুমি যা বলো ও করো—ঈশ্বরের সামনে তোমার প্রার্থনা, এমনকি তোমার প্রতিটি কাজও—তাঁর বিরুদ্ধাচরণের সমতুল। তুমি মৃদুভাষী ও মার্জিত-ভদ্র হতে পারো, তোমার প্রতিটি কাজ এবং অভিব্যক্তি যথাযথ মনে হতে পারে, এবং তোমাকে ঈশ্বরের আজ্ঞাকারী একজন বলে মনে হতে পারে, কিন্তু যখন তোমার উদ্দেশ্য এবং ঈশ্বরের প্রতি বিশ্বাস সম্পর্কে তোমার দৃষ্টিভঙ্গির কথা আসে, তখন তুমি যা কিছু করো তা ঈশ্বরবিরোধী; তুমি যা কিছু করো তা সবই অশুভ। যাদের মেষের ন্যায় আজ্ঞাকারী বলে মনে হয়, কিন্তু হৃদয়ে অশুভ উদ্দেশ্য পোষণ করে, তারা মেষের পোশাকে নেকড়ে। তারা সরাসরি ঈশ্বরকে অসন্তুষ্ট করে, এবং ঈশ্বর তাদের একজনকেও রেহাই দেবেন না। পবিত্র আত্মা তাদের প্রত্যেককে অনাবৃত করবেন, এবং সকলকে দেখাবেন যে, যারা ভণ্ড, তারা সকলেই নিশ্চিতভাবে পবিত্র আত্মার ঘৃণা ও প্রত্যাখ্যানের পাত্র হবে। চিন্তা কোরো না: ঈশ্বর তাদের একে একে তাদের মধ্যে শেষ ব্যক্তিটির সাথে অবধি বোঝাপড়া করবেন, এবং নিষ্পত্তি করবেন।
—বাক্য, খণ্ড ১, ঈশ্বরের আবির্ভাব ও তাঁর কার্য, ঈশ্বর বিশ্বাসে, তোমার ঈশ্বরকে মান্য করা উচিত
প্রতিদিন আমাদের কাছে 24 ঘণ্টা বা 1440 মিনিট সময় থাকে। আপনি কি ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভের জন্য তাঁর বাক্য শিখতে 10 মিনিট সময় দিতে ইচ্ছুক? শিখতে আমাদের ফেলোশিপে যোগ দিন। কোন ফি লাগবে না।
তোমরা তোমাদের সমস্ত কাজে ন্যায়পরায়ণতার অনুশীলন করো কিনা এবং তোমাদের সমস্ত কাজ ঈশ্বর পর্যবেক্ষণ করেন কিনা তা জানার জন্য নিজেদের অন্তরে খুঁজে...
এটাই সেই সময় যখন আমার আত্মা অসামান্য কাজ সম্পাদিত করে, এবং আমি অইহুদি দেশে আমার কাজ শুরু করি। তদুপরি, এটাই সেই সময় যখন আমি সমস্ত সৃষ্ট...
Job Defeats Satan and Becomes a True Man in the Eyes of God When Job first underwent his trials, he was stripped of all his property and...
অন্তিম সময়ের কার্যে প্রতীক এবং বিস্ময়ের প্রকাশের চেয়ে বাক্য বেশি শক্তিশালী, এবং বাক্যের ক্ষমতা প্রতীক এবং বিস্ময়কে ছাড়িয়ে যায়। সেই বাক্য...