ঈশ্বরের প্রতিদিনের বাক্য: জীবনে প্রবেশ | উদ্ধৃতি 454
ঈশ্বরের অর্পিত সমগ্র মানবজাতির মুক্তির কার্যের দায়িত্ব সম্পাদন করতে যীশু সমর্থ ছিলেন, কারণ তিনি নিজের জন্য কোনো পরিকল্পনা বা ব্যবস্থা না...
ঈশ্বরের আবির্ভাবের জন্য যারা আকুলভাবে অপেক্ষা করছেন তাদের সবাইকে স্বাগত জানাই!
যদিও অনেক মানুষ ঈশ্বরে বিশ্বাস করে, কিন্তু খুব কম মানুষই জানে ঈশ্বরে বিশ্বাসের অর্থ কী এবং ঈশ্বরের ইচ্ছা পূরণের জন্য তাদের কোন কাজটি অবশ্যই করতে হবে। এর কারণ হল, যদিও মানুষ “ঈশ্বর”-এর মতো শব্দ এবং “ঈশ্বরের কাজ”-এর মতো বাক্যাংশের সাথে পরিচিত, কিন্তু তারা ঈশ্বরকে জানে না এবং তাঁর কাজ সম্পর্কে তো আরওই কম জানে। তাহলে যারা ঈশ্বরকে জানে না, তারা সকলেই যে তাঁর উপর তাদের বিশ্বাসের বিষয়ে বিভ্রান্ত, এতে আশ্চর্যের কিছু নেই। মানুষ ঈশ্বরের ওপর বিশ্বাসকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে না, এবং এর প্রধান কারণ হল, তাদের কাছে ঈশ্বর বিশ্বাস খুবই অপরিচিত, খুবই অদ্ভুত। এইভাবে তারা ঈশ্বরের চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হয়। অন্যভাবে বলতে গেলে, মানুষ যদি ঈশ্বরকে না জানে, এবং তাঁর কাজকে না জানে, তাহলে তারা ঈশ্বরের ব্যবহারের জন্য যথোপযুক্ত নয়, এবং তাঁর ইচ্ছা পূরণে আরোই অক্ষম। “ঈশ্বরের উপর বিশ্বাস”-এর অর্থ একজন ঈশ্বর রয়েছেন তা বিশ্বাস করা; ঈশ্বরে বিশ্বাস করা সম্পর্কে এটিই সবথেকে সহজ ধারণা। উপরন্তু, একজন ঈশ্বর আছেন বলে বিশ্বাস করা আর ঈশ্বরে প্রকৃতপক্ষে বিশ্বাস করা এক নয়; বরং, এটা দৃঢ় ধর্মীয় অভিব্যক্তি সহ এক ধরনের সরল বিশ্বাস। ঈশ্বরের ওপর প্রকৃত বিশ্বাসের অর্থ নিম্নরূপ: সব কিছুর উপর ঈশ্বরের সার্বভৌমত্ব রয়েছে এই বিশ্বাসের ভিত্তিতে, কেউ তাঁর বাক্য ও তাঁর কাজের অভিজ্ঞতা লাভ করে, তার ভ্রষ্ট স্বভাবকে শুদ্ধ করে, ঈশ্বরের ইচ্ছা পূরণ করে এবং ঈশ্বরকে জানতে পারে। শুধুমাত্র এই ধরনের একটি যাত্রাকেই “ঈশ্বরের প্রতি বিশ্বাস” বলা যেতে পারে। তবুও লোকেরা প্রায়শই ঈশ্বরের উপর বিশ্বাসকে একটি সহজ এবং তুচ্ছ বিষয় হিসাবে দেখে। যারা এইভাবে ঈশ্বরে বিশ্বাস করে তারা ঈশ্বরে বিশ্বাস করার অর্থ হারিয়ে ফেলেছে, এবং যদি তারা শেষ অবধি এই বিশ্বাস ধরেও রাখতে পারে, তবুও তারা কখনোই ঈশ্বরের অনুমোদন পাবে না, কারণ তারা ভুল পথে চলেছে। আজও কিছু লোক আছে যারা বিশ্বাস করে ঈশ্বরের আক্ষরিক অর্থে, এবং ফাঁপা অন্তঃসারশূন্য মতবাদে। তারা জানে না যে তাদের ঈশ্বরে বিশ্বাসের সারসত্যের অভাব রয়েছে, এবং তারা ঈশ্বরের অনুমোদন পেতে পারে না। তবুও তারা নিরাপত্তা ও পর্যাপ্ত অনুগ্রহের জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করে। এসো আমরা থামি, আমাদের হৃদয়কে শান্ত করি এবং নিজেদেরকে জিজ্ঞাসা করি: ঈশ্বরে বিশ্বাস করা কি সত্যিই পৃথিবীর সবচেয়ে সহজ জিনিস? এমনটা কি হতে পারে যে ঈশ্বরে বিশ্বাস করার অর্থ ঈশ্বরের কাছ থেকে প্রচুর অনুগ্রহ পাওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়? যারা ঈশ্বরকে না জেনেই ঈশ্বরে বিশ্বাস করে বা যারা ঈশ্বরে বিশ্বাস করেও তাঁর বিরোধিতা করে তারা কি সত্যিই ঈশ্বরের ইচ্ছা পূরণ করতে সক্ষম?
—বাক্য, খণ্ড ১, ঈশ্বরের আবির্ভাব ও তাঁর কার্য, ভূমিকা
প্রতিদিন আমাদের কাছে 24 ঘণ্টা বা 1440 মিনিট সময় থাকে। আপনি কি ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভের জন্য তাঁর বাক্য শিখতে 10 মিনিট সময় দিতে ইচ্ছুক? শিখতে আমাদের ফেলোশিপে যোগ দিন। কোন ফি লাগবে না।
ঈশ্বরের অর্পিত সমগ্র মানবজাতির মুক্তির কার্যের দায়িত্ব সম্পাদন করতে যীশু সমর্থ ছিলেন, কারণ তিনি নিজের জন্য কোনো পরিকল্পনা বা ব্যবস্থা না...
পূর্বে, ঈশ্বরের স্বর্গে থাকাকালীন, মানুষের কার্যকলাপ ছিল ঈশ্বরের প্রতি প্রতারণামূলক। আজ, ঈশ্বর মানুষের মধ্যেই রয়েছেন—কেউ জানে না কত বছর...
Job Defeats Satan and Becomes a True Man in the Eyes of God When Job first underwent his trials, he was stripped of all his property and...
ঈশ্বরের বাক্য তোমার কাছে আসার সাথে সাথেই তোমার উচিত অবিলম্বে সেগুলি গ্রহণ করা এবং তা ভোজন ও পান করা। তোমার বোধগম্যতা নির্বিশেষে তোমাকে কিছু...