ঈশ্বরের প্রতিদিনের বাক্য: জীবনে প্রবেশ | উদ্ধৃতি 390
যদিও অনেক মানুষ ঈশ্বরে বিশ্বাস করে, কিন্তু খুব কম মানুষই জানে ঈশ্বরে বিশ্বাসের অর্থ কী এবং ঈশ্বরের ইচ্ছা পূরণের জন্য তাদের কোন কাজটি অবশ্যই...
ঈশ্বরের আবির্ভাবের জন্য যারা আকুলভাবে অপেক্ষা করছেন তাদের সবাইকে স্বাগত জানাই!
যিনি ঈশ্বরের অবতার তিনি ঈশ্বরের সারসত্যের অধিকারী হবেন, এবং যিনি ঈশ্বরের অবতার তিনি ঈশ্বরের অভিব্যক্তির অধিকারী হবেন। যেহেতু ঈশ্বর দেহরূপ ধারণ করেছেন, সেহেতু তিনি সেই কাজ নিয়ে আসবেন যা তিনি করতে চান, এবং যেহেতু তিনি দেহরূপ ধারণ করেছেন, তিনি তাঁর স্বরূপ প্রকাশ করবেন এবং সেই সত্যটি মানুষের সামনে নিয়ে আসতে সমর্থ হবেন, তাকে জীবন দান করবেন এবং তার জন্য পথ চিহ্নিত করবেন। যে দেহরূপে ঈশ্বরের সারসত্য নেই তাকে ঈশ্বরের অবতার বলে গণ্য করা হয় না; এই বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। কেউ ঈশ্বরের দেহরূপী অবতার কিনা তা যদি মানুষ অনুসন্ধান করতে চায়, তাহলে তাকে অবশ্যই যে স্বভাব তিনি প্রকাশ করেন এবং যে সকল বাক্য তিনি বলেন, তার থেকেই তা জানতে হবে। অর্থাৎ, কেউ ঈশ্বরের দেহরূপী অবতার কিনা, এবং এটিই প্রকৃত পথ কিনা, তা সুনিশ্চিত করতে অবশ্যই তাঁর সারসত্যের ভিত্তিতে বিচার করতে হবে। এবং তাই, কেউ ঈশ্বরের দেহরূপী অবতার কি না, তা নির্ণয় করার মূল বিষয়টি তাঁর বাহ্যিক চেহারার পরিবর্তে তাঁর সারসত্য (তাঁর কাজ, তাঁর কথন, তাঁর স্বভাব এবং অন্যান্য অনেক বিষয়ের), উপর নির্ভরশীল। মানুষ যদি শুধু তাঁর বাইরের চেহারাটাই যাচাই করে এবং এর ফলে তাঁর সারসত্যকে উপেক্ষা করে, তাহলে এটাই প্রমাণিত হয় যে সেই মানুষটি অজ্ঞানতিমিরে আচ্ছন্ন এবং অজ্ঞ। বাইরের চেহারা কখনই সারসত্য নির্ণয় করতে পারে না; উপরন্তু, ঈশ্বরের কাজ কখনোই মানুষের ধারণার সাথে সঙ্গত হতে পারে না। যীশুর বাহ্যিক চেহারা কি মানুষের ধারণার বিপরীত ছিল না? তাঁর মুখমণ্ডল ও পোশাক কি তাঁর আসল পরিচয় সম্পর্কে কোনো সূত্র দিতে অক্ষম ছিল না? প্রথম দিকের ফরিশীরা যে যীশুর বিরোধিতা করেছিল তার সুনির্দিষ্ট কারণ কি এটাই ছিল না যে তারা শুধুমাত্র তাঁর বাহ্যিক রূপই দেখেছিল আর তাঁর মুখনিঃসৃত বাক্যকে নিজেদের অন্তরে গ্রহণ করেনি? আমি আশা করি যে প্রত্যেক ভাই এবং বোন যারা ঈশ্বরের আবির্ভাবের সন্ধান করে তারা এই বিয়োগান্তক ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটাবে না। তোমরা কিছুতেই যেন আধুনিক কালের ফরিশীদের মতো হয়ে উঠে আবার ঈশ্বরকে ক্রুশবিদ্ধ কোরো না। কীভাবে ঈশ্বরের প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানাবে তা তোমার যত্ন সহকারে বিবেচনা করা উচিত, এবং কীভাবে তুমি সত্যের কাছে আত্মসমর্পণকারী একজন ব্যক্তি হয়ে উঠবে সে সম্পর্কে তোমার পরিষ্কার ধারণা থাকা উচিত। যারা যীশুর মেঘে চড়ে ফিরে আসার জন্য অপেক্ষা করছে, এটা তাদের প্রত্যেকেরই দায়িত্ব। আমাদের উচিত আমাদের আধ্যাত্মিক দৃষ্টিকে ঘষেমেজে পরিষ্কার করে নেওয়া, এবং অতিরঞ্জিত কাল্পনিক কথায় বিভ্রান্ত না হওয়া। আমাদের উচিত ঈশ্বরের ব্যবহারিক কাজ সম্পর্কে চিন্তা করা এবং ঈশ্বরের ব্যবহারিক দিকটি একবার দেখে নেওয়া। দিবাস্বপ্নে নিজেকে হারিয়ে ফেলো না, সর্বদা সেই দিনের জন্য আকুল হও যেদিন প্রভু যীশু, মেঘের উপর চড়ে, হঠাৎ তোমাদের মধ্যে নেমে আসবেন, এবং তোমরা যারা তাঁকে কখনও চেনোনি বা দেখোনি এবং কীভাবে তার ইচ্ছা পূরণ করবে তা জানো না, তাদের নিয়ে যাবেন। আরো ব্যবহারিক বিষয়ে চিন্তাভাবনা করাই বেশি যুক্তিযুক্ত হবে!
—বাক্য, খণ্ড ১, ঈশ্বরের আবির্ভাব ও তাঁর কার্য, ভূমিকা
প্রতিদিন আমাদের কাছে 24 ঘণ্টা বা 1440 মিনিট সময় থাকে। আপনি কি ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভের জন্য তাঁর বাক্য শিখতে 10 মিনিট সময় দিতে ইচ্ছুক? শিখতে আমাদের ফেলোশিপে যোগ দিন। কোন ফি লাগবে না।
যদিও অনেক মানুষ ঈশ্বরে বিশ্বাস করে, কিন্তু খুব কম মানুষই জানে ঈশ্বরে বিশ্বাসের অর্থ কী এবং ঈশ্বরের ইচ্ছা পূরণের জন্য তাদের কোন কাজটি অবশ্যই...
Job Defeats Satan and Becomes a True Man in the Eyes of God When Job first underwent his trials, he was stripped of all his property and...
আজকের যুগেও এমন কিছু মানুষ আছে যারা এখনও উপলব্ধি করতে পারছে না যে ঈশ্বর নতুন কাজের সূত্রপাত করেছেন, অইহুদি দেশগুলিতেই শুরু করেছেন তাঁর নতুন...
ঈশ্বর মানুষকে পরিপূর্ণতা দানের সংকল্প করেছেন এবং তাঁর বক্তব্যের প্রেক্ষিত নির্বিশেষে মানুষকে পরিপূর্ণ করার উদ্দেশ্যেই তিনি তা করে থাকেন।...